মুগদা হাসপাতালে ‘এন-৯৫’ মাস্ক কেনার বিষয়ে সমস্ত তথ্য দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদকের কাছে লিখিত আকারে জমা দিয়েছেন হাসপাতালটির উপ-পরিচালক ডা. আবুল হাসেম শেখ।
‘এন-৯৫’ মাস্ক কেনাকাটায় দুর্নীতির অনুসন্ধানের স্বার্থে মুগদা জেনারেল হাসপাতালের কাছে তথ্য চায় দুদক। তাই আজ হাজিরা দেন হাসপাতালটির উপপরিচালক। তিনি জানান, ‘এন-৯৫’ মাস্ক জালিয়াতির কথা শুরুতেই সিএমএসডি’কে জানানো হয়। আর আজ লিখিত আকারে বিস্তারিত তথ্য জমা দেয়া হয়েছে।
এর আগে এন-৯৫ মাস্ক ও ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম (পিপিই) ক্রয়ে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করার সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। প্রতিষ্ঠানটির জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য জানান, এন-৯৫ মাস্কসহ পিপিই ক্রয়ে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। এর পরে তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হয়।
গত ২৪ এপ্রিল কয়েকটি সরকারি হাসপাতালে নিম্নমানের এন-৯৫ মাস্ক সরবরাহের অভিযোগ তদন্তে একটি কমিটি গঠন করে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। মাস্ক সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান সিএমএসডিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়। অভিযোগ পর্যালোচনা শেষে এবং সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের উত্তরের পর মন্ত্রণালয় তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে। মুগদা জেনারেল হাসপাতালসহ কয়েকটি সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকরা নিম্নমানের মাস্ক সরবরাহের অভিযোগ করে।
Leave a reply