নদ-নদীর পানি কমতে থাকায়, কুড়িগ্রাম ও শেরপুরে প্লাবন পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। তবে, এখনও প্লাবিত আছে নিম্নাঞ্চলের বেশকিছু এলাকা।
ধরলার পানি ৯ সেন্টিমিটার কমলেও এখনও বিপৎসীমার ওপরে আছে। পানি নামছে কুড়িগ্রামের নিচু এলাকা থেকে।
তবে, এখনও জেলার অন্তত ২০ হাজার মানুষ পানিবন্দি আছেন। মহারশী নদীর পানি কমে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে বইছে। এতে শেরপুরের ঝিনাইগাঁতী ও নালিতাবাড়ীর নিচু এলাকা থেকে নামছে পানি। পানি নেমেছে সরকারি-বেসরকারি অফিস থেকেও।
এদিকে, রংপুরের গঙ্গাচড়ায় থামছে না তিস্তার ভাঙন।বিলীন হচ্ছে বসতঘরসহ নানা স্থাপনা। দিশেহারা নদীপাড়ের মানুষ।
Leave a reply