চাল আমদানিতে উন্মুক্ত পদ্ধতি থেকে সরে এসেছে সরকার। নির্ধারিত ২৯টি প্রতিষ্ঠান দিয়ে চাল আমদানি করা হচ্ছে। ফলে আমদানি পর্যায়ে সিন্ডিকেড করার সুযোগ ঘটছে।
রোববার সকালে, চালের দাম পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত ভার্চুয়াল সেমিনারে এই আশঙ্কার কথা ব্যক্ত করেন এসডিজি বিষয়ক নাগরিক প্ল্যাটফর্মের বক্তারা।
চালের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে দ্রুত মজুদ বাড়ানোর তাগিদ দিয়ে তারা বলেন, দফায় দফায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে আমন মৌসুম। অন্যদিকে দেশে চালের মজুদ পরিস্থিতিও সন্তোষজনক নয়। সেকারণে বাড়ছে চালের দাম। সরকার আট লাখ টন চাল সংগ্রহের পরিকল্পনা করলেও তা হয়নি। মাত্র ২ লাখ টন সংগ্রহ করা গেছে। বর্তমানে মাত্র ৫ লাখ টন চাল মজুদ আছে। চালের উৎপাদন এবং মজুদ পরিস্থিতি নিয়ে পরিসংখ্যান বিভ্রান্তিও রয়েছে বলে মনে করেন গবেষকরা।
তারা বলেন, গত কয়েক বছরে চাল উৎপাদনে লোকসানের মুখে পড়েছে কৃষক। তাই, ধান ছেড়ে উচ্চমূল্যের ভিন্ন ফসলের দিকে ঝুঁকছেন তারা। ফলে, ধানের উৎপাদন কমতে শুরু করেছে।
Leave a reply