অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে মুমিনুল-শান্ত জুটি ভাঙতে পেরেছেন ফেরাতে পেরেছেন লঙ্কান বোলাররা। প্রথমে নাজমুল হোসেনকে ফেরান লাহিরু কুমারা—কট অ্যান্ড বোল্ড করে। এরপর মুমিনুল আউট হলেন ধনঞ্জয়া ডি সিলভার বলে লাহিরু থিরিমান্নের ক্যাচ হয়ে। শান্তর ১৬৩ রানের ইনিংসের পাশাপাশি মুমিনুলের ১২৭ রানের ইনিংসটি বাংলাদেশকে দিয়েছে শক্ত ভিত্তি।
মুমিনুল ১২৭ রানের ইনিংসটির জন্য খেলেছেন ৩০৪ বল। ইনিংসটি সাজিয়েছেন ১১টি চারে। অধিনায়ক ফিরে যাওয়ার পর মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন লিটন দাস। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত টাইগারদের ৪ উইকেটে ৪৬৩।
বুধবার ১৫০ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে দিন শেষ করেছিলেন মুমিনুল-শান্ত। বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দিনের দ্বিতীয় সেশনে এই জুটি থেমেছে ২৪২ রানে। লাহিরু কুমারার বলে তার হাতেই ক্যাচ দিয়েছেন নাজমুল। তার ১৬৩ রানের ইনিংসে ছিল ১৭টি বাউন্ডারি আর ১টি ছক্কা।
অন্যদিকে, ফিফটিকে সেঞ্চুরিতে পরিণত করারসুনাম মুমিনুলের বরাবরই ছিল। নিজের ১১তম টেস্ট সেঞ্চুরিটা করতে ২২৪ বল খেলেছেন তিনি। তবে দেশের বাইরে প্রথম সেঞ্চুরিটা ভীষণ আরাধ্য ছিল অধিনায়কের জন্য। অধিনায়কত্বের ভার কাঁধে ওঠার পর থেকে টেস্টে ভরাডুবির অভিজ্ঞতা। এবার ভিন্ন ইতিহাস লেখার কাজটি শুরু হলো তবে?
Leave a reply