এবার নির্যাতনের শিকার এক নারীর বয়ানে উঠে এলো চীনে সংখ্যালঘু উইঘুর সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের ঘটনার ভয়াবহতা।
মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের বিশেষ প্যানেলের বৈঠকে ওই নারী বলেন, ডিটেনশন সেন্টারে আটক নারীদের গণ ধর্ষন করা হতো। এর পাশাপাশি চলতো ইলেকট্রিক শক এবং গর্ভপাতের মতো ঘটনাও। ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেট ও বিরোধী রিপাবলিকান সিনেটরদের সমন্বয়ে গঠিত পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটির এই বিশেষ প্যানেল উইঘুর মুসলিমদের রক্ষায় চীনের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়ার তাগিদ দেয়। এতে বলা হয়, উইঘুরতের নিশ্চিহ্ন করতে পরিকল্পিতভাবে হত্যা, গুম, গণধর্ষণের মতো নিপীড়ন চালাচ্ছে চীন। উইঘুরদের ওপর নির্যাতনের নিন্দা জানিয়ে গেল মাসে প্রস্তাব পাস করে যুক্তরাষ্ট্র।
চীনা নির্যাতনের শিকার উইঘুর নারী ডিটেনশন সেন্টারে আটকের পর দিনের দিন আমাদের ধর্ষণ করা হতো। নিরাপত্তা বাহিনী প্রতি রাতেই অবর্ননীয় নির্যাতন চালাতো। ইলেকট্রিক শক দেয়া হতো শরীরে সংবেদনশীল স্থানে। আমার পাশের কক্ষে আটক এক নারীকে গণধর্ষনের পর হত্যা করা হয়।
Leave a reply