লকডাউনের মধ্যেও ঊর্ধ্বমুখী পুঁজিবাজার। সূচকের সাথে বেড়েছে লেনদেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিকল্প বিনিয়োগের সুযোগ কমে যাওয়ায় এখন অনেকেই পুঁজিবাজারমুখী।
করোনায় নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে, কমেছে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান। তবে এরমধ্যেও ঊর্ধ্বমুখী পুঁজিবাজার। এক সপ্তাহের ব্যবধানে সূচক বেড়েছে পৌনে দুশো পয়েন্ট। দৈনিক লেনদেন গড়ে দেড় হাজার কোটি টাকার ওপরে। আস্থার সংকট কেটে যাওয়ায় ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি সক্রিয় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, করোনায় সংকুচিত হয়ে এসেছে বিনিয়োগের সুযোগ। ব্যাংকে টাকা রেখেও খুব একটা লাভ পাচ্ছেন না বিনিয়োগকারীরা। তাই বিনিয়োগ করছেন পুঁজিবাজার। যে কারণে বেড়েছে তারল্য প্রবাহ।
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, দীর্ঘদিন অবমূল্যায়িত থাকায় পুঁজিবাজারের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা প্রত্যাশিত। বিএসইসির কিছু সিদ্ধান্তও বিনিয়োগে উৎসাহিত করেছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের। এমনই মনে করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান।
পুঁজিবাজার স্থিতিশীল হওয়ায় প্রবাসীদের পাশাপাশি বিদেশিরাও বিনিয়োগ আগ্রহ দেখাচ্ছে। এ সুযোগ কাজে লাগাতে নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে আরও তৎপর হতে হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
Leave a reply