রংপুরের পীরগঞ্জের করিমপুর-কসবা এলাকায় দুর্বৃত্তদের দেয়া আগুনে ভস্ম হওয়া সংখ্যালঘুদের ঘরগুলো আবারও নতুন হয়েছে। লুট হওয়া গরুসহ ঘরের তৈজস-আসবাবপত্র, পোশাক পরিচ্ছদসহ পুড়ে যাওয়া সব কিছুই নতুনভাবে ফেরত পেয়েছেন তারা। সেই সাথে ক্ষতিগ্রস্থ একেক পরিবার পেয়েছেন ১ থেকে ৫ লাখ টাকা। এতে এখন সন্তুষ্ট হয়েছেন ভুক্তভোগীরা, এমনটিই জানিয়েছেন ত্রাণ ও দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান।
সহিংসতার ঘটনার মাত্র সাত দিনের ব্যবধানে সরকারিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিটি বাড়ি করে দেয়া হয়েছে। সাথে আছে আর্থিকসহ সকল ধরনের সহযোগিতাও। বেসরকারিভাবেও নানা সহায়তা পাচ্ছেন সংখ্যালঘু এসব সম্প্রদায়ের ভুক্তভোগীরা।
সরকারী-বেসরকারী সহযোগিতা-সাথে পাশে থাকার সাহস; সেই রাতের দুঃসহ স্মৃতি ভুলতে বসেছেন তারা। তৈজষপত্র, পোশাক পরিচ্ছদ, শিশু খাদ্য থেকে শুরু করে বই খাতা; সাথে লুট হওয়া গরু। সব কিছুই পেয়েছেন ক্ষতিগ্রস্তরা। সাথে পেয়েছেন ১ থেকে ৫ লাখ টাকার নগদ অনুদান।
এরই মধ্যে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় ক্ষতিগ্রস্তদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার আহ্বান জানান তিনি। তার দাবি, এরই মধ্যে আতঙ্ক ও ভীতি থেকে বের হয়ে এসেছেন ওই অঞ্চলের হিন্দু সম্প্রদায়ের অধিবাসীরা। আবারো মুসলিম প্রতিবেশীদের সাথে আগের মতোই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলার স্বপ্ন দেখছেন তারা।
Leave a reply