বোলিংয়ে এসে দ্বিতীয় বলেই ফিরিয়েছেন ডেভিড ওয়ার্নারকে। তারপর মুখোমুখি হওয়া প্রথম বলেই কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন তিনে নামা স্টিভেন স্মিথকে। অবশেষে সেই ওকসই এক হাতে আটকে দিলেন স্মিথকে। ক্রিস জর্ডানের বলে পেছনে লাফিয়ে এক হাতের দুর্দান্ত ক্যাচে স্টিভেন স্মিথকে ফিরিয়ে দিয়ে শুরুতেই অজি ইনিংসের ভিত্তি নড়বড়ে বানিয়ে দিয়েছেন ক্রিস ওকস। তার পরের ওভারে বল করতে এসে মারকুটে ব্যাটার গ্লেন ম্যাক্সয়েলকে এলবিডব্লিউ করে অজিদের বিপদ আরও বাড়িয়েছেন এই পেস বোলিং অলরাউন্ডার।
দুবাইয়ের যে উইকেটে খেলা হচ্ছে সেটি একদমই নতুন এবং তাতে রাখা হয়েছে ঘাস। তারই সুবিধা নিয়ে দারুণ সিম পজিশনে বল করে যাচ্ছেন ওকস ও জর্ডান। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত অজিদের সংগ্রহ ৪ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে মাত্র ১৫ রান।
অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড দুই দলই নিজেদের প্রথম দুই ম্যাচে পেয়েছে জয়। অধিনায়কের চাওয়া পূরণে ভালোই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ইংলিশ বোলাররা। টাইম্যাল মিলস এখনও বোলিং আক্রমণে আসেননি। এছাড়া স্পিন আক্রমণেও বেশ ধারালো মরগ্যানের দল। আদিল রশিদ ও মইন আলির সাথে লিয়াম লিভিংস্টোনের লেগস্পিনেও উইকেট পাচ্ছে ইংলিশরা।
Leave a reply