কুমিল্লায় ধর্ম অবমাননার মামলায় অভিযুক্ত প্রধান আসামি ইকবাল হোসেন মানসিক ভারসাম্যহীন নয়, সে একজন সুচতুর সুস্থ্য মস্তিস্কের মানুষ। ২য় দফা রিমান্ডের ৫ম দিনে এসব কথা বলেন সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার খান মুহাম্মদ রেজোয়ান।
নানুয়াদিঘীর কান্ডের মূল মাস্টার মাইন্ড, এমন সন্দেহভাজন বেশ কয়েকজনের ব্যাংক লেনদেন খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে যারা সাধারণ মানুষদের উত্তেজিত করেছে তাদের বিরুদ্ধেও আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে গ্রেফতার করা হয়েছে একটি ফেসবুক পেজের দুই এডমিনকে।
পুলিশ সুপার বলেন, ইকবাল নানুয়াদিঘির পাড়ে পুজা মণ্ডপে কোরআন রাখার আগে পুরো এলাকাটি রেকি করে। এরপর দারোগাবাড়ি মাজার মসজিদ থেকে কোরআন নিয়ে সেখানে রাখে। পরে আত্মগোপনের জন্য প্রথমে চট্টগ্রাম পড়ে কক্সবাজার চলে যায়।
গত ২১ অক্টোবর কক্সবাজার থেকে ইকবালকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে ২৩ অক্টোবর কুমিল্লা চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ইকবালসহ অভিযুক্ত ৪ জনের ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। পরে ২য় দফায় গত ২৯ অক্টোবর আদালত তাদের আরও ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
Leave a reply