বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের মূল্য হ্রাস পাওয়ার সাথে সাথে বাংলাদেশে তার প্রতিফলন ঘটবে। ২০১৬ সালেও জ্বালানি তেলের মূল্য হ্রাস করা হয়েছিল। জ্বালানি তেলের বৈশ্বিক মূল্যবৃদ্ধি ও পাচার রোধে মূল্য সমন্বয় করা হয়েছে। প্রতিমন্ত্রী আজ সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন।
পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশে তেলের দাম এখনও তুলনামূলক কম আছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আজ (০৬ নভেম্বর ২০২১) ভারতের কলকাতায় প্রতি লিটার ডিজেলের মূল্য ছিল ৮৯.৭৯ রুপি বা ১০৪ টাকা। ২৬টি স্থলবন্দর দিয়ে প্রতিদিন যে পরিমাণ পণ্যবাহী ট্রাক বাংলাদেশে ঢোকে, তাও বিবেচনার বিষয়। পাচারের আশঙ্কা তো রয়েছেই।
এদিকে তেলের বৈশ্বিক এ সমস্যাটির দীর্ঘমেয়াদী সমাধান হিসেবে প্রতিমন্ত্রী বলছেন বৈদ্যুতিক যানবাহনের দিকে ঝুঁকবার কথা। তিনি বলেন, বিশেষ করে পাবলিক পরিবহনগুলো বৈদ্যুতিক করা গেলে দেশে পরিবেশবান্ধব যানবাহন নিশ্চিত হবে। বৈদ্যুতিক যানবাহনের ইঞ্জিনের দক্ষতাও বেশি, সাশ্রয়ীও। তেল আমদানি খরচও কমে যাবে।
Leave a reply