১৪ নভেম্বর থেকে এসএসসি ও ২ ডিসেম্বর থেকে শুরু হবে এইচএসসি পরীক্ষা। করোনার প্রথম ডোজ ছাড়াই বেশিরভাগ এসএসএসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীকে পরীক্ষার হলে যেতে হবে।
২ নভেম্বর থেকে দেশে ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সীদের টিকা দেয়া শুরু হয়েছে। এজন্য শিক্ষা ও স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়ের তালিকাকৃত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা জন্মনিবন্ধনের মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারছেন। সামনে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা। তবে টিকার ক্ষেত্রে এসব শিক্ষার্থীরা বাড়তি কোনো সুবিধা পাচ্ছে না এই দুই পরীক্ষার্থীরা।
রাজধানীর বেশকয়েকটি প্রতিষ্ঠান ঘুরে দেখা গেছে শিক্ষার্থীরা টিকার জন্য স্কুলে জন্ম নিবন্ধন জমা দিয়েছে। অপেক্ষা করছে রেজিস্ট্রেশন ও টিকার জন্য। সবমিলিয়ে নিজেদের তরফে কাজ এগিয়ে রাখছে স্কুল কর্তৃপক্ষ।
১২ থেকে ১৭ বছর বয়সীদের সবাইকে টিকার আওতায় আনতে প্রয়োজন ৩ কোটি ডোজ, আপাতত আছে কোটি খানেকের মত। তাই সারাদেশে জেলা পর্যায়ে টিকা দেয়ার কাজ শুরু করতে পারেনি সরকার। এমনকি ঢাকায় ৮টি কেন্দ্রে দৈনিক ৪০ হাজারের মত টিকা দেয়ার টার্গেটও সবদিন পূরণ হচ্ছে না। তবে স্বাস্থ্য ও শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন সবাইকে টিকার আওতায় আনা হবে।
বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা এখন পর্যন্ত ফাইজার ও মর্ডানার টিকা শিশুদের ওপর প্রয়োগের জন্য অনুমোদন দিয়েছে। ফাইজারের টিকা খুবই কম তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করতে হয়। দেশে টিকা প্রদানের ক্ষেত্রে লোকবল সংকটের পাশাপাশি এই কোল্ড চেইন ব্যবস্থনাও একটি বড় চ্যালেঞ্জ।
Leave a reply