নারায়ণগঞ্জে টানা ২০ দিন ধরে চলছে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা। দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের পর থেকেই রূপগঞ্জ উপজেলার কায়েতপাড়া ইউনিয়নে শুরু হয়েছে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা।
স্থানীয়রা বলছেন, দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে ১ নং ওয়ার্ড থেকে সদস্য পদে বিপুল ভোটে হেরে যান মোশাররফ। আর হারের বদলা নিতে চলছে হামলা ও সংঘর্ষ। গত কয়েকদিনের সংঘর্ষে আহত হয়েছেন শতাধিক। মোশাররফ পক্ষের লোকজনের তাণ্ডবে উপজেলার কায়েতপাড়ার নাওড়া গ্রামে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ।
রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের রাজনীতি দুটি ধারায় বিভক্ত। একটি পক্ষ পাট ও বস্ত্র মন্ত্রীর সাথে অন্যটি রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলামের পক্ষে। স্থানীয়দের অভিযোগ, মন্ত্রী পক্ষের সমর্থনে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে মোশাররফ পক্ষের লোকজন। তবে অভিযোগের বিষয়টি এড়িয়ে জড়িতদের শাস্তি দাবি করলেন মন্ত্রী গাজী গোলাম দস্তগীর। হামলাকারীদের শাস্তির আওতায় আনার আশ্বাস দিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহ নুসরাত জাহান।
আরও পড়ুন : কুমিল্লায় কাউন্সিলর হত্যা মামলার প্রধান আসামি ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত
/এডব্লিউ
Leave a reply