দেশের পাঁচ বিভাগীয় শহরে হচ্ছে বার্ন ইনস্টিটিউট

|

২৪ ঘণ্টার মধ্যে আগুনে পোড়া রোগীকে চিকিৎসা দিতে পারলে রোগীর মৃত্যু ও জটিলতার ঝুঁকি অর্ধেকে নামিয়ে আনা সম্ভব। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় এই সময়টিকে বলা হয় গোল্ডেন আওয়ার। দগ্ধ রোগীর সেবায় এবার দেশের পাঁচটি বিভাগীয় শহরে গড়ে তোলা হচ্ছে বার্ন ইনস্টিটিউট। এমন উদ্যোগ দেশব্যাপী ছড়িয়ে দিলে অগ্নিদগ্ধদের কষ্ট অনেকটাই কমবে বলে আশা চিকিৎসকদের।

আগুনে আহত রোগীকে পুড়ে যাওয়ার পর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে চিকিৎসা নিতে হয়। এর হেরফের হলে বেড়ে যায় ঝুঁকির মাত্রা। কিন্তু রাজধানীর বাইরের বেশির ভাগ রোগীই পান না তাৎক্ষণিক চিকিৎসা। কারণ দেশের বেশিরভাগ হাসপাতালেই নেই বার্ন ইউনিট। সারাদেশ থেকে গুরুতর পোড়া রোগীদের আসতে হয় ঢাকায়।

সংশ্লিষ্ট দফতরগুলোর হিসেব অনুযায়ী দেশে বছরে প্রায় ৮ লাখ মানুষ দগ্ধ হয়। এর মধ্যে সাড়ে ৩ হাজার শিশু পুড়ে গিয়ে বিকলাঙ্গ হয়। আর বিনা চিকিৎসায় মারা যায় ৭ হাজার।

দগ্ধ রোগীদের জন্য দেশের অন্যতম বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা সামন্ত লাল সেনের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন, প্রতি জেলায় বার্ন ইউনিট প্রতিষ্ঠা। একনেকে সম্প্রতি ৫ জেলায় বার্ন ইউনিট স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদনের মধ্য দিয়ে সেই স্বপ্ন এক ধাপ এগিয়ে গেলো বলে জানালেন শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটের এই সমন্বয়ক। যতো দ্রুত সব জেলায় ইউনিট খোলা যাবে তত দ্রুত দগ্ধ রোগীর চিকিৎসা নিশ্চিত হবে বলে আশা তার।

বেছে বেছে বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছে ওরা, বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড নিয়ে নাজমুল হোসেনের বিশেষ এই প্রতিবেদনটি পড়ুন এই লিংকে

/এডব্লিউ


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply