স্টাফ করেসপন্ডেন্ট:
শিক্ষার্থীরা কোথায় কতটুকু পিছিয়ে আছে সে তথ্যগুলো যাচাই-বাছাই হচ্ছে এবং বিশ্লেষণ করে দেখা হচ্ছে। তার পরিপ্রেক্ষিতেই নতুন বছরের কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।
শনিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে চাঁদপুরে নিজ বাসভবনে শীতার্তদের উদ্দেশে জনপ্রতিনিধিদের হাতে কম্বল প্রদান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী এসব কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এখনও করোনার যে পরিস্থিতি তার উপর ওমিক্রণের আশঙ্কা রয়েছে। তাছাড়া পাশ্চাত্য দেশগুলোতে শীতে করোনার প্রকোপ বৃদ্ধি পেলেও আমাদের দেশে মার্চ মাসে প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। তাই আগামী মার্চের আগে নতুন কোন পদক্ষেপ বা কারিকুলাম প্রদানের বিষয়ে আমরা কিছু বলতে পারছি না। মার্চ মাস পর্যন্ত আমরা অপেক্ষা করব। পরবর্তীতে করোনা পরিস্থিতি বিবেচনা করে তখন ক্লাস সংখ্যা আরও বাড়ানো বিষয়ে চিন্তা করব।
তিনি বলেন, বছরের প্রথম দিন থেকেই প্রতিটি বিদ্যালয় তাদের নিজস্ব শিডিউল নির্ধারণ করবে, কবে কোনদিন কোন ক্লাসের বই বিতরণ করবে। সে অনুযায়ী তারা বইগুলো শিক্ষার্থীদের হাতে হস্তান্তর করবে। বইয়ের প্রিন্টিংজনিত বা যদি কোন ভুল থেকে থাকে তাহলে সেগুলো শুধরে নেয়ার ব্যবস্থা করা হবে।
এ সময় সদর উপজেলার প্রায় ১০ হাজার অসহায় শীতার্তদের উদ্দেশে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের হাতে শীতবস্ত্র তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী ডাক্তার দীপু মনি। এ সময় চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন- ‘জীবন দিয়ে ডেসটিনির সম্পত্তি রক্ষা করবো’, মানববন্ধনে বিনিয়োগকারীরা
এনবি/
Leave a reply