ঋণচক্রে আটকে আছে চাঁদপুরের জেলেদের জীবন। এনজিও এবং সমবায়সহ দাদন কারবারিদের কাছে থেকে নেয়া ঋণ শোধ করতে পারছেন না তারা। ঋণের ঘানি টানতে টানতেই চলে আসে বার্ধক্য। জীবনের শেষ বয়সে গ্লানি নিয়ে কাটে সময়।
নদীতে মাছ ধরে চল্লিশটি বছর কেটেছে আলী আকবরের। তারপরও ৫ জনের সংসারে একটু স্বাচ্ছন্দ্যের মুখ দেখেননি সদরের ইব্রাহীমপুর গ্রামের এই মৎস্যজীবী। উল্টো মহাজনের দাদন বাবদ ঋণ অন্তত ১০ লাখ টাকা। শুধু আলী আকবর নন, বহরিয়ার খলিল, লক্ষ্মীপুরের ওয়ালী উল্লাহসহ জেলার অধিকাংশ জেলেরেই একই অবস্থা।
চাঁদপুর মৎস্য বণিক সমিতির সভাপতি আবদুল বারী জামাদার মানিক বলছেন, বেশিরভাগ জেলেই দিন এনে দিন খাওয়া মানুষ। তাই ঋণ শোধ করতে পারে না তারা।
চাঁদপুর সদর, হাইমচর, মতলব উত্তর ও দক্ষিণে ৫১ হাজারের বেশি নিবন্ধিত জেলে। এর বাইরে অনিবন্ধিত জেলে রয়েছেন আরও অন্তত ২০ হাজার।
/এডব্লিউ
Leave a reply