সমঝোতা চুক্তি হলেও মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণের বিষয়ে চূড়ান্ত কোনো চুক্তি হয়নি এখনও। তাই এখনই কর্মীদের কোনো ধরনের অর্থ লেনদেন না করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। এছাড়া এ বিষয়ে কোনো গুজবে কান না দেয়ারও পরামর্শ প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমদের। রিক্রুটিং এজেন্সির সংখ্যা নিয়ে যে গুজব আছে তা সঠিক নয় বলেও জানান তিনি।
দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণে দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি হয় ডিসেম্বরে। তবে চূড়ান্ত কোনো চুক্তি করা যায়নি এখনও। অভিযোগ রয়েছে, এরই মধ্যে দেশটিতে কর্মী প্রেরণের নামে অর্থ লেনদেন শুরু করেছে একটি চক্র। প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী বলেন, দালালদের কাছে টাকা দিয়ে এবার মালয়েশিয়া যাওয়া যাবে না। সবকিছু চূড়ান্ত হলে কত টাকা লাগবে এবং কোথায় যোগাযোগ করতে হবে তা জানানো হবে।
মন্ত্রী আরও বলেন, সমঝোতা চুক্তি অনুযায়ী, কর্মী নেয়ার ব্যয় বহন করবে নিয়োগকারী। কর্মীর কত টাকা লাগবে তা ঠিক করে দেবে সরকার। এর বেশি নিলে সংশ্লিষ্ট এজেন্সির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারিও দেন মন্ত্রী।
মালয়েশিয়া কর্মী প্রেরণে এজেন্সির সংখ্যা নিয়ে যে গুজব ছড়ানো যাচ্ছে তা সত্য নয় বলেও জানান প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী। নিয়োগকারীরা কোন এজেন্সি থেকে লোক নেবে এটি তাদের বিষয়। সবকিছু ঠিক থাকলে সব এজেন্সির বৈধ চাহিদাপত্র দূতাবাস সত্যায়ন করবে বলেও জানান তিনি।
এসব ছাড়াও কর্মীদের হয়রানি কমাতে একবারে স্বাস্থ্য পরীক্ষার বিষয়টি বিবেচনা করা হচ্ছে বলেও জানান প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী।
/এডব্লিউ
Leave a reply