২০১৯ সালে নিষেধাজ্ঞা জারি হয় দুই বাংলার জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদের ভারতে প্রবেশের ওপরে। তবে ২০২১ সালের নভেম্বরে সে নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নেয় ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ায় প্রায় আড়াই বছর পর ভারতে যাচ্ছেন দুই বাংলার জনপ্রিয় এ অভিনেতা।
এর আগে, ২০১৯ সালে পশ্চিমবঙ্গের লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলের হয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিলে বিপাকে পড়েন ফেরদৌস। তৃণমূলের প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপি দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ জানায়, একজন বিদেশি কেন ভারতের নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেবেন এই মর্মে।
ফলে, মন্ত্রণালয় নিষেধাজ্ঞা জারি করে ফেরদৌসের ভিসার ওপরে। এ কারণেই গত আড়াই বছর ভারতে যেতে পারেননি তিনি। এর মাঝে, নিষেধাজ্ঞা থাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বায়োপিকে অভিনয় করতে পারেননি ফেরদৌস। ঐতিহাসিক সিনেমাটির একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে নেয়া হয়েছিল তাকে। কিন্তু অনুমতি না পাওয়ায় সরে দাঁড়াতে হয়েছিল ফেরদৌসকে। তবে এবার কোনো সিনেমার শ্যুটিং নয়, আগরতলায় একটি চলচ্চিত্র উৎসবে যোগ দিতেই ফেরদৌস ভারতে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে।
এক বিবৃতিতে ফেরদৌস বলেন, ভারত আমার দ্বিতীয় ঘর। নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার পর প্রথমবারের মতো ভারতে যাচ্ছি। এটা বলে বোঝানো কঠিন কতটা ভাল লাগছে।
/এসএইচ
Leave a reply