রংপুরে নারী পাটকল শ্রমিক হত্যার ঘটনায় প্রধান আসামি শহিদুল মারা গেছে। পুলিশের দাবি, বিষপানে আত্মহত্যা করেছে সে।
বৃহস্পতিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) গতরাতে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তার। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি ব্যাংকে ডিপিএসের টাকা তুলতে গিয়ে নিখোঁজ হন গঙ্গাচড়ার বুড়িরহাট আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা আহেলা বেগম। পাঁচদিন পর সেখানকার কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের পরিত্যক্ত ভবন থেকে তার মরদেহ উদ্ধার হয়।
রংপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু তৈয়ব মোহাম্মদ আরিফ হোসেন জানান, বুড়িরহাট আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের পাহারাদার শহিদুল ইসলাম ওরফে সাইদুল পাটকল শ্রমিক আহেলা বেগম হত্যা মামলার প্রধান আসামি ছিলেন। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি গঙ্গাচড়ার বুড়িরহাট আশ্রয়ণ প্রকল্পে বসবাসকারী পাটকল শ্রমিক আহেলা বেগম পুবালী ব্যাংকের বুড়িরহাট শাখায় জমি কেনার জন্য জমানো ডিপিএসের টাকা তুলতে গিয়ে নিখোঁজ হন। নিখোঁজের পাঁচদিন পর ২০ ফেব্রুয়ারি দুপুরে ওই কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের পরিত্যক্ত বাসা থেকে আহেলা বেগমের ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করা হয়। ঘটনার দিন থেকেই পলাতক ছিলেন শহিদুল।
এ ঘটনায় শহিদুলকে প্রধান আসামী করে হত্যা মামলা করেছিল আহেলার ভাই বাচ্চু মিয়া।
/এডব্লিউ
Leave a reply