একের পর এক সবকিছুর লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধিতে চরম বিপাকে পড়েছে সাধারণ মানুষ। সবচেয়ে বেশি বিপদে নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা। সংসার খরচ কয়েকগুণ বাড়লেও আয় বাড়েনি এক টাকাও। ফলে জীবনধারণ কঠিন হয়ে পড়ছে তাদের।
সপ্তাহের বাজার করতে এসে আয়-ব্যয়ের হিসেব মেলাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরাও। কিন্তু হিসেব মিলছে না কিছুতেই। বাজেট অনুযায়ী নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে ঘুরতে হচ্ছে এক দোকান থেকে আরেক দোকান।
বেসরকারি চাকরিজীবীদের কপালেও দুশ্চিন্তার বলিরেখা। মাছ মাংসের দোকানে গিয়ে আকাশচুম্বী দামে দেখে ফিরতে হচ্ছে শুধু সবজি নিয়ে।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রভাব পড়েছে প্রতিটি মানুষের জীবনে। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছে নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা। নিম্নবিত্তরা হয়তো কষ্টের কথাগুলো মুখ ফুটে বলতে পারছেন কিন্তু মধ্যবিত্তরা আছেন উভয় সংকটে। তারা আর্থিক অনটনের কথা মুখ ফুটে বলতেও পারছেন না।
করোনার থাবায় দারিদ্র্যের হার বেড়েছে। তার মধ্যে প্রয়োজনীয় প্রতিটি জিনিসের মূল্য বেড়েছে কয়েকগুণ। আয়ের সাথে ব্যয়ের হিসেব মেলাতে অনেকেই খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে বাধ্য হয়েছেন বলেও জানালেন।
এরই মধ্যে আসন্ন রোজায় বাজার আরও অস্থিতিশীল হওয়ার আশঙ্কাও করছেন অনেকে। তখন শহরে টিকা থাকা আরও কঠিন হয়ে পড়বে বলেও বলছেন ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ।
/এডব্লিউ
Leave a reply