নোয়াখালীর সুবর্ণচর ও কোম্পানীগঞ্জে আগাম তরমুজ উঠতে শুরু করেছে। কিন্তু কৃষকের মুখে হাসি নেই। অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, লবণাক্ততা আর ভাইরাসের আক্রমণে হঠাৎ গাছ মরে যাচ্ছে। অপরিপক্ক ফলনে দাম না পাওয়ায় হতাশ কৃষক।
গত বছর নোয়াখালীতে তরমুজের আবাদ হয়েছে ১৩৯৫ হেক্টর জমিতে। এ বছর আবাদ হচ্ছে সাড়ে চার হাজার হেক্টর জমিতে। আগাম তরমুজের চাষ হয়েছে সুবর্ণচর ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায়। কিন্তু আকারে ছোট হওয়ায় হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়েছেন চাষীরা
চাষের ক্ষেত্রে একর প্রতি কৃষকের খরচ হয়েছে ৭০ হাজার টাকা। সব ঠিকঠাক থাকলে বিক্রি হতো দেড় লক্ষ টাকা। এখন বিক্রি করতে হচ্ছে মাত্র ৫০ হাজার টাকা। চাষীদের দাবি, স্থানীয় কৃষি অফিসের সহায়তা পাচ্ছেন না তারা। অভিযোগ, ডাকলেও পাওয়া যায় না তাদের। তবে এ অভিযোগ মানতে নারাজ কৃষি কর্মকর্তা।
সুবর্ণচর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হারুন অর রশিদ বলেন, আমরা নিয়মিতভাবেই কৃষকদের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি। আশা করি ভবিষ্যতে তারা আরও সচেতন হবেন।
এসজেড/
Leave a reply