গতরাতেও হয়েছে মাদকবিরোধী অভিযান; ৮ জেলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সাথে কথিত বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছে ৯ জন। পুলিশের দাবি, এদের সবাই চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী।
কুষ্টিয়ায় আলাদা বন্দুকযুদ্ধে মারা গেছে ২ জন। পুলিশ জানিয়েছে, মাদক পাচারের খবরে রাতে কুমারখালী অভিযান চালায় তারা। উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা গুলি চালালে পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। ভেড়ামারায় একই ধরণের অভিযানের সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যায় লিটন আলী নামের এক মাদক ব্যবসায়ী। দুটি ঘটনায় মাদক, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার হয়েছে।
কুমিল্লায় ফেনসিডিলের চালান ধরতে গেলে চাঁনপুর ব্রিজ এলাকায় পুলিশের সাথে মাদক ব্যবসায়ীদের গোলাগুলি হয়। এসময় গুলিবিদ্ধ হয় মাদক ব্যবসায়ি নুরুল ইসলাম ইসা। হাসপাতালে নেয়া হলে মারা যায় সে।
র্যাব-৭ জানায়, মাদক বহনের খবরে ফেনীতে একটি প্রাইভেট কারকে তল্লাশির জন্য চ্যালেঞ্জ করা হয়। এসময় চালক পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে এবং র্যাবকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। গোলাগুলির একপর্যায়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যায় মাদক ব্যবসায়ী ফারুক। বাকিরা পালিয়ে যায় বলে দাবি র্যাবের।
গাইবান্ধার পলাশবাড়িতে র্যাবের সাথে কথিত বন্দুকযুদ্ধে মারা গেছে রাজু নামের এক মাদক ব্যবসায়ী। এছাড়া রংপুর, ঠাকুরগাঁও ও জামালপুরে পুলিশের সাথে মাদক ব্যবসায়ীদের গোলাগুলিতে ৩জন মারা গেছে। এছাড়াও লালমনির হাটে বন্দুকযুদ্ধে এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে।
Leave a reply