একদম শেষ সময় পর্যন্ত ক্রেতা-বিক্রেতাদের হাঁকডাকে সরগরম ছিলো রাজধানীর পশুর হাটগুলো। রাতভর কেনা বেচাও হয়েছে বেশ। কিন্তু বড় গরুর বিক্রেতা আর ছোট ও মাঝারি গরুর ক্রেতা উভয়ই পড়েন বিপাকে। কারণ চাহিদা বেশি থাকায় ছোট ও মাঝারি গরুর দাম ছিলো তুলনামূলক বেশি। আর ক্রেতা না থাকায় বড় গরু ফিরিয়ে নিয়ে গেছেন অনেকেই।
ঈদের আগের রাতে হাটে ঘুরে ঘুরে কোরবানির গরু ছাগল কেনা ঈদের আনন্দে বাড়তি মাত্রা যোগ করে। তাইতো শেষ সময়ে রাজধানীর পশুর হাটে মানুষের ছিল উপচে পড়া ভিড়। তাছাড়া অনেকেরই বাসা-বাড়িতে জায়গা না থাকায় শেষ সময়ে এসেছেন কোরবানীর পশু কিনতে।
রাতভর কেনাবেচাও হয়েছে বেশ। তবে, যারা মাঝারি ও ছোট গরু কিনতে এসেছিলেন তারা পড়েন বিপাকে। কারণ চাহিদার তুলনায় ছোট ও মাঝারি গরুর সঙ্কট ছিলো হাটে। এরফলে দামও ছিলো চড়া। তাই অনেকেই বাজেটের মধ্যে গরু কিনতে না পেরে ছাগল কিনে ফিরেছেন।
গত বছরের তুলনায় এবার কিছুটা লাভে গরু বিক্রি করতে পেরে খুশি অনেক বিক্রেতা। তাছাড়া শেষ সময়ে পছন্দ মতো গরু-ছাগল কিনতে পেরে খুশি অনেক ক্রেতাও। তবে, বড় গরু নিয়ে বিপাকে পড়েন খামারিরা। গত বারের মত এবারো হাটে এসব গরুর ক্রেতা ছিলোনা বললেই চলে। ফলে বেশির ভাগই বিক্রি হয়নি। আসছে বছর চাহিদা এবং যোগানের সামঞ্জস্য থাকলে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়েই মুখেই হাসি ফুটবে এমনটাই প্রত্যাশা সকলের।
/এসএইচ
Leave a reply