বর্জ্য অপসারণে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনই এবার ছিল বেশ তৎপর। ঈদের দিন দুপুরের পর থেকেই পরিচ্ছন্নতায় সর্বত্রই ছিল সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মী বাহিনীর ব্যস্ততা। বর্জ্য অপসারণে উত্তর সিটি করপোরেশনের অভিযানের পরও বাড়ির আঙিনা ভালো করে পরিষ্কারের কথা বলেন বিশেষজ্ঞরা। আর বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের পরিকল্পনার কথা জানান ঢাকা উত্তর সিটির মেয়র আতিকুল ইসলাম।
বিগত বছরগুলোয় যেখানে সেখানে দিনের পরদিন কোরবানির বর্জ্য দেখা যেত, সেখানে এবার উল্টো চিত্র। ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনই এবার ছিল বেশ তৎপর। বেশিরভাগ আবর্জনাই সরিয়ে ফেলা হয় সময়মতোই।
নগরবাসীও বিষয়টি নিয়ে বেশ খুশি। তারাও বলছেন, অন্যান্য বারের তুলনায় এবার পথে পথে আবর্জনার স্তুপ তেমন দেখা যায়নি, কমেছে দুর্গন্ধও। কোরবানির আগে সচেতনতায় দুই সিটিই চালায় প্রচার। ঘরে ঘরে পৌঁছে দেয় পচনশীল পলিব্যাগ ও ব্লিচিং পাউডার।
পশু জবাইয়ের পর যথাযথভাবে বাড়ির আঙ্গিনা পরিষ্কার না করলে পশুর বর্জ্য থেকে বিভিন্ন রোগবালাই ছড়ানোর শঙ্কা বিশেষজ্ঞদের। সেই সাথে তাগিদ দেন বর্জ্য অপসারণে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের।
দুই সিটি করপোরেশনের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে প্রথম দিনই অপসারণ করা হয় ৯ হাজার মেট্রিকটন বর্জ্য।
/এনএএস
Leave a reply