কোন্দল ও আধিপত্য বিস্তারে খুন হন যুবদল নেতা ধোনী: পুলিশ

|

অভ্যন্তরীণ কোন্দল ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে যুবদল নেতা বদিউজ্জামান ধোনীকে হত্যা করা হয়; জানিয়েছেন যশোরের পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়াদার। এর আগে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে তিন আসামিকে গ্রেফতার করে পুলিশ ও র‍্যাব। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানিয়েছে হত্যাকাণ্ডের মোটিভ।

গ্রেফতাকৃতদের বিষয়ে জানাতে বৃহস্পতিবার (১৪ জুলাই) সংবাদ সম্মেলন করেন যশোরের পুলিশ সুপার। জানিয়েছেন, ধোনী হত্যায় প্রধান আসামি রায়হান এবং অপর দুই আসামি আল আমিন ও ইছা মীর সরাসরি জড়িত।

তাদের প্রাথমিক জবানবন্দিতে জানা গেছে কিলিং মিশনের বিস্তারিত। সংবাদ সম্মেলনে প্রলয় কুমার জোয়ারদার বলেন, ঘটনার মাস্টারমাইন্ড হচ্ছেন শামীম আহমেদ মানুয়া। মানুয়া ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক সভাপতি। বর্তমানে ৭ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির প্রার্থী। আর নিহত ধোনী যুবদলের সহসভাপতি ছিলেন। এলাকায় আধিপত্য এবং রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব এ হত্যার একটি কারণ। দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে, শামীম আহমেদ মানুয়া জামাতা হচ্ছেন ইয়াছিন আরাফাত। কিছুদিন আগে তাকে হত্যা করা হয়েছে। ওই হত্যা মামলার আসামি হচ্ছেন ধোনী।

এ ঘটনার মাস্টারমাইন্ড ওয়ার্ড বিএনপি নেতা শামীম আহমেদ মানুয়াসহ অন্য আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। আসমিদের গ্রেফতারের পাশাপাশি উদ্ধার করা হয়েছে কিলিং মিশনে ব্যবহৃত ধারালো অস্ত্রগুলো।

/এমএন


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply