শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন জোগাতে ডিম অন্যতম। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও ডিমের জুরি নেই। পুষ্টিবিদরাও প্রতিদিন একটি করে ডিম সেদ্ধ খাওয়ার কথা বলে থাকেন। এতে শরীর ভিতর থেকে চনমনে থাকে।
তবে ডিম খাওয়া নিয়েও রয়েছে বিভিন্ন রকম ভ্রান্ত ধারণা। অনেকে সেগুলি মেনেও চলেন। তবে চিকিৎসক এবং পুষ্টিবিদরা বলছেন, ডিম নিয়ে যে ধারণাগুলি প্রচলিত আছে, তা একেবারেই ঠিক নয়। সেগুলি মেনে চললে পর্যাপ্ত পুষ্টি থেকে বঞ্চিত থেকে যাবে শরীর।
ধারণা ১
প্রতিদিন ডিম খাওয়া উচিত নয়: চিকিৎসকদের মতে, এমন ভাবার কোনো কারণ নেই। প্রতিদিন ডিম খাওয়ার ক্ষতিকর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। ডিম শুধু শরীর নয়, এর ভিটামিন বি১২, বি৬, কোলিন, ফোলেট চুল এবং ত্বকের জন্যও ভালো।
ধারণা ২
বাদামি ডিম বেশি উপকারী: ডিমের রং কেমন হবে, তা নির্ভর করে মুরগির জিনের ওপর। এর সঙ্গে বেশি বা কম উপকারিতার কোনো সম্পর্ক নেই। সাদা এবং বাদামি, দুটিই সমান উপকারী।
ধারণা ৩
ডিমের কুসুম খেলে ওজন বাড়তে পারে: ওজন কমানোর পর্বে যে যে খাবার অনেকেই বাদ দেন, তার মধ্যে অন্যতম ডিমের কুসুম। পুষ্টিবিদরা অবশ্য অন্য কথা বলছেন। তাদের মতে, ডিমের কুসুমে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ। তাই প্রতিদিনের ডায়েটে কুসুম রাখা যেতেই পারে।
তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা
ইউএইচ/
Leave a reply