পরিস্থিতি মোকাবেলায় বাধ্য হয়েই সরকার জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
আজ শনিবার (৬ আগস্ট) সকালে এক ব্রিফিংয়ে জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী বলেন, এই দাম বৃদ্ধি সব মানুষের কাছে সহনীয় নয়। তাই আন্তর্জাতিক বাজারে কমলে দেশেও জ্বালানির মূল্য কমানো হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী।
প্রসঙ্গত, শুক্রবার রাতে জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তেলের দাম বাড়ানোর বিষয়টি জানানো হয়। নতুন বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ভোক্তা পর্যায়ে লিটারপ্রতি খুচরা মূল্য ডিজেল ১১৪ টাকা, কেরোসিন ১১৪ টাকা, অকটেন ১৩৫ টাকা, ও পেট্রোলের দাম ১৩০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি: পাম্পগুলোতে কমেছে তেল বিক্রি
পেট্রোল ও অকটেনের দাম লিটারপ্রতি বেড়েছে যথাক্রমে ৪৪ টাকা ও ৪৬ টাকা। আর ডিজেল ও কেরোসিনে প্রতি লিটারে বেড়েছে ৩৪টাকা। আগে ডিজেলের দাম ৮০ টাকা, পেট্রোল ৮৬ টাকা ও অকটেনের দাম ছিল ৮৯ টাকা।
এর আগে, ২০২১ সালের নভেম্বরে বাড়ানো হয়েছিল জ্বালানি তেলের দাম। সে সময় ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারপ্রতি বাড়ানো হয় ১৫ টাকা। যার তখনকার পূর্বমূল্য ছিল ৬৫ টাকা।
আরও পড়ুন: জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি: সকাল থেকেই দেশজুড়ে পরিবহন সঙ্কট, বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ
জেডআই/
Leave a reply