বাংলাদেশের দেয়া ১৮৪ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে শুরুতে স্লথ গতিতে খেললেও সময়ের সাথে সাথে খোলস ছাড়তে শুরু করেন শ্রীলঙ্কান দুই ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা ও কুশল মেন্ডিস। তবে ৩ উইকেট নিয়ে তাদের সেই উড়ন্ত যাত্রায় বাধ সাধেন পেসার এবাদত হোসেন।
প্রথম ৩ ওভারে স্কোরকার্ডে শ্রীলঙ্কার রান ছিল মোটে ১৩। তবে মোস্তাফিজ ও সাকিব আল হাসানের পরের দুই ওভারে চার-ছক্কার ফুলঝুড়ি ছুটিয়ে ৫ ওভারেই ৪৪ রান তুলে ফেলেন লঙ্কান ওপেনাররা।
পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে বোলিংয়ে আসেন এবাদত হোসেন। তার ১৪৫ কিলোমিটার গতির বলে বিভ্রান্ত হতে থাকেন লঙ্কান ব্যাটাররা। ওভারের তৃতীয় বলে এই পেসেই নিশাঙ্কাকে মোস্তাফিজের ক্যাচ বানান। ১৯ বলে ২০ রান করেন নিশাঙ্কা। একই ওভারের শেষ বলে আবারও এবাদতের আঘাত। এবার ফেরেন ওয়ান ডাউনে নামা চারিথ আসালাঙ্কা।
উইকেট যেতে পারতো সপ্তম ওভারেও। মেহেদীর করা শেষ বলে স্টাম্পের পেছনে ক্যাচ দেন কুশল মেন্ডিস। তবে মেহেদীর পা লাইন অতিক্রম করায় নো বল ডাকেন আম্পায়ার।
দলীয় অষ্টম ওভারে আবারও বলে আসেন এবাদত। এবার এবাদতের শিকার ধানুষ্কা গুনাতিলাকা। দারুণ ক্যাচ ধরেন তাসকিন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার সংগ্রহ ৮ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ৭১ রান।
জেডআই/
Leave a reply