বাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রায় সব নিত্যপণ্যের দাম

|

ছবি: সংগৃহীত।

বাজারে চিনির হাহাকার চলছে বেশ কয়েকদিন ধরেই। এরই মধ্যে সায়াবিন তেলের দাম আরেক দফা বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যাসোসিয়েশন। এমন পরিস্থিতে চোখে অন্ধকার দেখছেন সীমিত আয়ের ক্রেতারা।

কয়েক মাস আগে সয়াবিন তেলের দাম কমানো হয় লিটারে ১৪ টাকা। এখন আবার লিটার প্রতি ১৫ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানার মালিকদের এই সংগঠন। ক্রেতারা বলছেন, ব্যবসায়ীদের কাছে তারা অনেকটাই জিম্মি হয়ে পড়েছেন। চিনির দাম বাড়ানোর পরও বাজারে যোগান নেই। সয়াবিন তেলের পরিস্থিতি নিয়েও তৈরি হয়েছে দুশ্চিন্তা।

স্বস্তি নেই পোল্ট্রির বাজারেও। সেখানেও দামের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা। প্রতি কেজি ব্রয়লার এখন বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়, সোনালী জাত ৩০০ টাকা আর দেশি মুরগির জন্য গুনতে হবে ৫০০ টাকা। তবে সরবরাহ বেশি থাকায় ডজন প্রতি ডিমের দাম কমেছে ১০ টাকা।

দাম কমের সুখবর আছে শীতকালীন সবজির বাজারেও। এরই মধ্যে আসতে শুরু করেছে সবজি। এর জেরে ফুলকপির প্রতি পিস এখন বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়, বাঁধা কপি ৪০ টাকা আর শিম বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজিতে।

যদিও ক্রেতারা বলছেন, এখনো স্বাভাবিক হয়নি বাজার পরিস্থিতি। এমন অরাজকতা কাটাতে সুষ্ঠু বাজার ব্যবস্থাপনার দাবি জানিয়েছেন ক্রেতারা। বলছেন, সরকারের বিভিন্ন সংস্থার সমন্বিত পদক্ষেপ ছাড়া স্বস্তি মিলবে না।

এসজেড/


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply