বিপদ আরও বাড়লো পাকিস্তানের। পাওয়ার প্লের পর আক্রমণে এসেই বিপজ্জনক মোহাম্মদ হারিসকে সাজঘরে পাঠিয়েছেন আদিল রশিদ। সেমিফাইনালের ধারাবাহিকতায় এই ম্যাচেও সাফল্য পেলেন এই লেগি। ড্যান্সিং ডাউন দ্য উইকেটে এসে লং অন দিয়ে আদিল রশিদকে সীমানা ছাড়া করতে গিয়ে বেন স্টোকসের বিশ্বস্ত হাতে ধরা পরেন এই হার্ড হিটার।
এর আগে, সাফল্য পেতে কিছুটা অপেক্ষাই করতে হয়েছে বাটলারের দলকে। নতুন বলে সুইং কাজে লাগিয়ে উইকেট তুলে নিতে পারেনি ইংল্যান্ড। আর, সতর্ক সূচনার পর ধীরে ধীরে রানের গতি যখন বাড়ানোর দিকে ঝুকছে পাকিস্তান রখনই আঘাত হানেন স্যাম কারেন। মোহাম্মদ রিজওয়ানকে ইনসাইড এজ করে সাজঘরে ফেরান এই বাঁহাতি ইনফর্ম পেসার। প্রতিবেদনটি লেখার সময় পাকিস্তানের স্কোর ছিল ৮ ওভার শেষে ২ উইকেট হারিয়ে ৫০ রান।
বোলিং আক্রমণ নো দিয়ে শুরু করেছে ইংল্যান্ড। বেন স্টোকসের মতোই কিছুটা নার্ভাস মনে হয়েছে ক্রিস ওকসকেও। সময়ের সাথে ওকস তার লাইন লেংথ খুঁজে পেয়েছেন। তবে কারেনের মধ্যে সেসব দেখা যায়নি। রিজওয়ানকে ক্রিজে থিতু হওয়ার সুযোগ না দিয়েই ইনসুইঙ্গারে খুঁজে পেলেন এজ। স্ট্যাম্প হারিয়ে সাজঘরে ফেরেন ১৪ বলে ১৫ রান করা রিজওয়ান। ক্রিজে এখন বাবর আজমের সাথে আছেন শান মাসুদ।
ইংল্যান্ড একাদশ: অ্যালেক্স হেলস, জস বাটলার (অধিনায়ক/ উইকেটরক্ষক), ফিল সল্ট, বেন স্টোকস, হ্যারি ব্রুক, লিয়াম লিভিংস্টোন, মইন আলি, স্যাম কারেন, ক্রিস ওকস, ক্রিস জর্ডান, আদিল রশিদ।
পাকিস্তান একাদশ: মোহাম্মদ রিজওয়ান (উইকেটকিপার), বাবর আজম (অধিনায়ক), মোহাম্মদ হারিস, শান মাসুদ, ইফতিখার আহমেদ, শাদাব খান, মোহাম্মদ নওয়াজ, মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র, শাহিন শাহ আফ্রিদি, হারিস রউফ ও নাসিম শাহ।
/এম ই
Leave a reply