অমর একুশে মেলার আগে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রচ্ছদশিল্পীরা। নতুন বই প্রকাশের তাড়ার সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে প্রচ্ছদ শিল্পীদের ব্যস্ততাও। তারা মনে করেন তাগাদার কারণে সময় নিয়ে ভালো প্রচ্ছদ করা কঠিন হয়ে পড়ছে। রুচিশীল প্রচ্ছদ তৈরিতে লেখকের উপস্থিতিও জরুরি বলে মনে করেন তারা।
‘প্রথমে দর্শনদারি, পরে গুণবিচারি’ অন্য অনেক বিষয়ের মতো বইয়ের ক্ষেত্রেও যা সমানভাবে প্রযোজ্য। হাজার হাজার বই থেকে একটি দৃষ্টিনন্দন প্রচ্ছদের বই খুব সহজেই পাঠকের দৃষ্টি কেড়ে নেয়। বইয়ের বিষয়বস্তু ফুটিয়ে তোলে একটি ভালো প্রচ্ছদ।
তিন বছর পর এবার বইমেলা অনুষ্ঠিত হবে পূর্ণাঙ্গ রূপে। স্বভাবতই মেলার আগমুহূর্তে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রচ্ছদশিল্পীরা।
এ ব্যাপারে প্রচ্ছদশিল্পী আবু তৈয়ব আজাদ রানা বলেন, অনেক লেখক আছেন তারা দূরে থাকেন। তাদের প্রচ্ছদ পাঠালে তারা কিছু মন্তব্য করেন এবং সে অনুযায়ী আবার সম্পাদনা করতে হয়। তিনি বলেন, প্রচ্ছদে পুরো বইটাকে নিয়ে আসতে হবে এটাই একটা বড় চ্যালেঞ্জ।
ভালো প্রচ্ছদের জন্য সময় ও পরিশ্রম দুটোই জরুরি। সেইসাথে বইয়ের বিষয়বস্তু সম্পর্কেও জানা থাকতে হবে। শুধু লেখকের কথা শুনে আকর্ষনীয় প্রচ্ছদ কখনই সম্ভব নয় বলে মনে করেন মলাটে প্রাণ দেয়া শিল্পীরা।
এটিএম/
Leave a reply