৯ রানের মধ্যে টপ অর্ডারের ৩ ব্যাটার আউট হলে বড় হারের লজ্জার হাতছানি ছিল টাইগারদের সামনে। সেই খাদের কিনারা থেকে সাবেক দুই বন্ধু জুটি গড়ে কিছুটা সম্ভাবনা বাঁচিয়ে রেখেছিল।
সম্প্রতি সময়ে বেশ শীতল সম্পর্ক যাচ্ছে দুই বন্ধু সাকিব-তামিমের মধ্যে। এমন খবরে যখন সমর্থকরা হতাশ তখন খেলায় এর কোনো প্রভাব পড়বে না বলে জানিয়েছিলেন তামিম নিজেই। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২য় ওয়ানডেতে ৪র্থ উইকেট জুটিতে তারই প্রমান দিলেন এই দুই ব্যাটার।
১১১ বলে ৭৯ রানের জুটি গড়ে দলের সম্মান কিছুটা হলেও রক্ষা করেন এই দুই ব্যাটার। রান রেট ৮’এর উপরে উঠতে শুরু করলে হাত খুলে মারা শুরু করেন সাকিব। তার সাথে যোগ দেন তামিমও। কিন্তু দলীয় ৮৮ রানে মঈন আলিকে ওয়াইড লং অফের উপর দিয়ে ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে বিপদ ডেকে আনেন তামিম। ধরা পড়েন জেমস ভিন্সের হাতে। আউট হবার আগে ৬৫ বলে ৩৫ রান করেন তামিম ইকবাল। যেখানে ছিল ৪টি চারের মার।
তামিমের আউট হবার পর হাত খুলে মারা শুরু করেন সাকিব। ৫৯ বলেই স্পর্শ করেন তার ক্যারিয়ারের ৫১তম হাফ-সেঞ্চুরি। তবে সামনে রান দরকার ওভার প্রতি সাড়ে ৮’এর ওপর। যার বড় পরীক্ষা দিতে হবে টাইগারদের লোয়ার মিডল অর্ডারকে।
/এ এইচ
Leave a reply