এমআরটি লাইন-৫ নর্দান রুট তৈরির জন্য ঠিকাদার কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি সই করেছে ডিএমটিসিএল। জাপানের টোই এবং বাংলাদেশের স্পেকট্রাম এর জয়েন্ট ভেঞ্চারে এই রুটের ভূমি উন্নয়ন হবে।
মঙ্গলবার (২৩ মে) সকালে দিয়াবাড়ির ডিএমটিসিএল ভবনে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। এমআরটি-৫ নর্দান রুট নির্মিত হবে হেমায়েতপুর থেকে ভাটারা। শহরের ভেতর দিয়ে এই মেট্রো তৈরি করা হবে।
গাবতলী, মিরপুর-১০, কচুক্ষেত, বনানী, নতুনবাজার সড়কের নিচ দিয়ে যাবে একটি অংশ। আর হেমায়েতপুর থেকে আমিনবাজার এবং নতুনবাজার থেকে ভাটারা অংশ তৈরি করা হবে সড়কের ওপর দিয়ে। পাতাল ও উড়াল সমন্বয়ে লাইনটির দৈর্ঘ্য ২০ কিলোমিটার। এর মধ্যে ১৩ দশমিক পাঁচ শূন্য পাতাল ও ৬ দশমিক পাঁচ শূন্য কিলোমিটার উড়াল।
এমআরটি-৫ এর পাতাল অংশে নয়টি ও উড়ালে পাঁচটি মোট ১৪টি স্টেশন নির্মাণ হবে। এর মধ্যে মাটির নিচে স্টেশন থাকবে যথাক্রমে গাবতলী, দারুস সালাম, মিরপুর-১, মিরপুর-১০, মিরপুর-১৪, কচুক্ষেত, বনানী, গুলশান-২ ও নতুনবাজার।
প্রকল্পটির কাজ ২০২৮ সালের মধ্যে শেষ করার পরিকল্পনা সরকারের। এর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ৪১ হাজার ২৩৮ কোটি টাকা। এ প্রকল্পেও ঋণসহায়তা দিচ্ছে জাইকা।
ইউএইচ/
Leave a reply