অভ্যন্তরীণ গ্যাস উৎপাদনের চেয়ে এলএনজি আমদানি গুরুত্ব পাচ্ছে: সিপিডি

|

অভ্যন্তরীণ গ্যাস উৎপাদনে মনোযোগ না দিয়ে সেটির বিকল্প হিসেবে এলএনজি আমদানি গুরুত্ব পাচ্ছে। এতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ তৈরি করছে।

বৃহস্পতিবার (২২ জুন) সকালে জ্বালানি বাজেট বিষয়ক সংলাপে এ তথ্য জানিয়েছে গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)।

সংস্থাটি বলছে, অতিরিক্ত বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা রয়েছে কিন্তু চাহিদা নেই। এতে ক্যপাসিটি চার্জ ও ভর্তুকি বাবদ বড় অর্থ অপচয় হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত শ্বেতহস্তীতে পরিণত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে।


যমুনা টেলিভিশনের সবশেষ আপডেট পেতে Google News ফিড Follow করুন।

সংলাপে জানানো হয়, বর্তমানে চাহিদা অনুযায়ী সরকারকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে বছরে জ্বালানি বাবদ ১০ বিলিয়ন ডলার খরচ করতে হবে। অভিযোগ করা হয়, সরকার নবায়নযোগ্য জ্বালানিকে অবজ্ঞা করছে। ২০৪১ সালে ৪০ শতাংশ নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে নির্ভর করতে হলে এই উৎস থেকে ২৪ হাজার মেগাওয়াট উৎপাদন করতে হবে। তা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেই।

সিপিডি বলছে, আগামী অর্থবছরে মাত্র সাতটি গ্যাস কূপ খননের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। অথচ বাজেট বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী বলেছেন, ২৪টি কূপ খনন করা হবে। সে অনুযায়ী বরাদ্দ নেই। জ্বালানি তেলের দাম নির্ধারণী পদ্ধতি স্পষ্ট নয় বলেও মনে করে সিপিডি।

/এমএন





সম্পর্কিত আরও পড়ুন






Leave a reply