বিএনপি সংঘর্ষ বাধিয়ে দেশে একটি বিশেষ পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়। দেশের ৯টি স্থানে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের দলীয় লোকজনের সাথে বিএনপি সংঘর্ষে জড়িয়েছে এবং জাতীয় পতাকা পুড়িয়েছে। এমন কথা বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
বুধবার ( ১৯ জুলাই) সচিবালয়ে এমন মন্তব্য করেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, বিএনপি যে সাংঘর্ষিক রাজনীতি এবং যে জ্বালাও-পোড়াও’র আন্দোলন থেকে বেরিয়ে আসেনি, গতকালের সংঘর্ষ তারই প্রমাণ।
তিনি আরও বলেন, ঢাকা-১৭ আসনে এমপি প্রার্থীর উপর হামলা ষড়যন্ত্রমূলক এবং ভোট গ্রহণের শেষ পর্যায়ে এমন হামলার ঘটনার মানেই হচ্ছে নির্বাচনকে কলঙ্কিত করা। খুব দ্রুত এর রহস্য উদঘাটন করা হবে।
বিএনপির সাথে একই দিনে আওয়ামী লীগের কর্মসূচি করা প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী বলেন, একই দিনে কর্মসূচি দিতে হবে। সরকারি দলের দায়িত্বই হচ্ছে দেশে শান্তি টিকিয়ে রাখা। আওয়ামী লীগ রাজপথের দল, রাজপথেই থাকবে। কেননা, পুলিশের একার পক্ষে বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। তাই আওয়ামী লীগ বাধ্য হয়ে রাজনৈতিক কর্মসূচি দিচ্ছে।
১৮ জুলাই এক টুইট বার্তায় হিরো আলমের উপর হামলার ঘটনায় বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়াইন লুইস উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। সে প্রসঙ্গে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধির টুইটারে ব্যক্তিগত পোস্টকে জাতিসংঘের অফিসিয়াল বিবৃতি হিসেবে গণমাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে, যা অপসাংবাদিকতা।
আরও পড়ুন: হিরো আলমের ওপর হামলায় পশ্চিমা মিশনগুলোর নিন্দা ও তদন্তের দাবি
/এম ই
Leave a reply