দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দামি ডিফেন্ডার হয়ে ম্যান সিটিতে গার্দিওল

|

ছবি: সংগৃহীত

ট্রান্সফার দিক থেকে বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দামি ডিফেন্ডার হয়ে ইয়োস্কো গার্দিওল পাড়ি জমিয়েছেন ম্যানচেস্টার সিটিতে। পাঁচ বছরের চুক্তিতে এই ক্রোয়াট ডিফেন্ডারকে আরবি লাইপজিগ থেকে ৭৭ মিলিয়ন পাউন্ডে (৯০ মিলিয়ন ইউরো) কিনে নিয়েছে পেপ গার্দিওলার ম্যানসিটি। বিবিসি স্পোর্টসের সূত্র মতে, হ্যারি ম্যাগুয়ারের পর গার্দিওলই বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দামি ডিফেন্ডার। ২০১৯ সালে ৮০ মিলিয়ন পাউন্ডে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে গিয়েছিলেন ম্যাগুয়ার।


যমুনা টেলিভিশনের সবশেষ আপডেট পেতে Google News ফিড Follow করুন।

ইয়োস্কো গার্দিওল যে ম্যান সিটিতে আসতে যাচ্ছেন, তা কয়েকদিন ধরেই অনুমান করা যাচ্ছিল। বিশ্বকাপে নজরকাড়া এই ডিফেন্ডারকে নিয়ে সিটি কোচকে কথাও বলতে শোনা গিয়েছে। গার্দিওলা কৌতুক করে এক সংবাদ সম্মেলনে লিওনেল মেসিকে ধন্যবাদও জানিয়েছিলেন এই কারণে যে, বিশ্বকাপে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে দুর্দান্ত এক অ্যাসিস্টের সময় বর্তমান বিশ্বের অন্যতম সেরা ডিফেন্ডার হিসেবে আলোচিত গার্দিওলকে ঘোল খাইয়ে তার দাম নাকি ২০ মিলিয়ন ইউরো কমিয়ে দিয়েছেন মেসি! অবশ্য দ্য গার্ডিয়ানের সূত্রানুসারে, লাইপজিগ শুরুতে গার্দিওলের জন্য ১০০ মিলিয়ন ইউরোও নাকি চেয়েছিল। আর সেই মূল্যে দলবদল সম্পন্ন হলে এই ক্রোয়াটই হতেন বিশ্বের সবচেয়ে দামি ডিফেন্ডার।

সেটা না হলেও সিটিতে গার্দিওলের আসা আটকে থাকেনি। কারণ, সর্বশেষ মৌসুমে ট্রেবল জিতেও সন্তুষ্ট নন পেপ গার্দিওলা। নতুন মৌসুম শুরুর আগে তিনি ম্যানচেস্টার সিটির পারফেক্ট কম্বিনেশন গড়তে চান। সেখানেই চলে আসলেন ইয়োস্কো গার্দিওল। নিজের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে ক্লাবের ওয়েবসাইটে ২১ বছর বয়সী গার্দিওল বলেন, আমি সব সময় ইংল্যান্ডে খেলতে চেয়েছি। গত মৌসুমে ম্যান সিটি যা অর্জন করেছে, তারপর এই ক্লাবে আসতে পারা আমার জন্য সম্মানের। যারা সিটিকে গত মৌসুমে খেলতে দেখেছে তারা সবাই জানে, সিটিই এখন বিশ্বের সেরা ক্লাব। ট্রেবল জয়ই এ ব্যাপারে কথা বলে। পেপ গার্দিওলার সাথে কাজ করার সুযোগ পাওয়া আমার জন্য বিশেষ। আশা করি, বিশ্বের সেরা কোচের অধীনে আমার পারফরমেন্স আরও ভালো হবে।

/এম ই


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply