করপোরেট কোম্পানিগুলো মাত্র ২০ শতাংশ ডিম উৎপাদন করে। কিন্তু বার্তা আদান-প্রদানের মাধ্যমে পুরো বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর আয়োজিত সভায় এমন অভিযোগ করেছেন প্রান্তিক খামারিরা। যদিও এ ধরনের অভিযোগ অস্বীকার করেছে করপোরেট প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা।
সোমবার (১৪ আগস্ট) রাজধানীতে সংস্থাটির মহাপরিচালকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় করপোরেট প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, পাইকার, প্রান্তিক খামারিরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় খামার থেকে শুরু করেছে ডিম বিক্রির প্রতিটি ধাপে রশিদ সংরক্ষণের নির্দেশনা দেন ভোক্তা অধিকারের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।
সভায় করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো ডিম বিক্রির তথ্য উপস্থাপন করেছে। তবে পাইকারি ও দোকানদার পর্যায়ে বিক্রির রশিদ মিলছে না। ভোক্তার মহাপরিচালক হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, রশিদ না থাকলে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সভায় প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের প্রতিনিধি জানান, প্রতি পিস ডিমের উৎপাদন খরচ সাড়ে ১০ টাকা। বিক্রয় মূল্য ১২ টাকার বেশি হওয়া উচিত নয়। তবে মহল্লা ও বাজার ভেদে প্রতি পিস ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকা দরে।
/এমএন
Leave a reply