ঢাকার ১০ ডেঙ্গু ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার মধ্যে সবচেয়ে শীর্ষে যাত্রাবাড়ি। রাজধানীতে আক্রান্তদের ১০০ জনে ১৭ জনই এই এলাকার।
এই জোনের বেশ কয়েকটি এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে এডিসের অভয়ারণ্য। বাসাবাড়ির নিচে পাওয়া যায় জমা পানিতে এডিসের লার্ভা, রাস্তার আশপাশে নির্মাণাধীন বিভিন্ন সামগ্রিতেও ডিম পাড়ছে এডিস মশা।
দয়াগঞ্জ মোড় থেকে জুরাইন যেতে হাতের বাঁয়ের বিস্তির্ন মাঠ হয়ে আছে ময়লার ভাগাড়। সেখানেই জন্মাচ্ছে এডিস মশা। আশপাশের বাসাবাড়ির কারও কারও আগেই ডেঙ্গু হয়েছে। অনেকে এখন আক্রান্ত।
পেছনেই আরেক রাস্তার ওপর চলছে নির্মাণ কাজ। ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাখা নির্মাণ সামগ্রীগুলো একেকটা যেন এডিসের স্থায়ী আবাস।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের যাত্রাবাড়ির মীর হাজীরবাগ এলাকার রাস্তা নিচু, তাই অল্পতেই জমে যায় বৃষ্টির পানি। বেশিরভাগ সময় রাস্তা ডুবে থাকে পানিতে। সরে গিয়ে ওই পানি আটকে পড়ে বাসাবাড়ির নিচে। সেখানেও ডিম পাড়ছে এডিস, জন্মাছে লার্ভা।
ঢাকা দক্ষিণের মেয়র বলেছিলেন, কোনো এলাকায় ৭ দিনে ১০ জনের বেশি রোগী পাওয়া গেলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেবেন। এখন দেখার অপেক্ষা, যাত্রাবাড়িতে কী ব্যবস্থা নেন।
এটিএম/
Leave a reply