সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে দ্বিগুণ দামে বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে। নেই কোনো তদারকি কার্যক্রম। দেশি ও আমদানি জাতের দাম বেড়েই চলছে। দোকানদাররা জানিয়েছেন, দেশি জাতের সরবরাহ কমছে। কৃষকের কাছে কোনো পেঁয়াজ নেই। নতুন পেঁয়াজ না আসা পর্যন্ত অস্থিরতা না কমার ইঙ্গিত দিচ্ছেন তারা।
সাধারণত নভেম্বরের শেষে নতুন পেঁয়াজ তোলার কাজ শুরু হয়ে থাকে। তবে এবার বৃষ্টির কারণে পেঁয়াজ আবাদ একটু দেরিতে শুরু হয়েছে। এদিকে, আমদানি করেও বাজারের অস্থিরতা দূর করা যাচ্ছে না। ২৮ অক্টোবর প্রতি টন রফতানির মূল্য ৮০০ ডলার নির্ধারণ করে দেয় ভারত। এরপরেই বাড়তে শুরু করেছে দাম।
রাজধানীর বাজারে সোমবার (৩০ অক্টোবর) প্রতি কেজি পেঁয়াজের আমদানি জাত বিক্রি হচ্ছে ১২৫ টাকা দরে। যা গতকালও বিক্রি হয় ১১০ থেকে ১২০ টাকায়। দেশি জাতের কেজির দর উঠেছে দেড়শ টাকায়।
তবে মহল্লার দোকানে এই দর আরও একটু বেশি। পাইকার ও খুচরা দোকানদাররা জানিয়েছেন, সরবরাহ পর্যায়েই বেশি দাম পড়ছে। যার অনিবার্য প্রভাব পড়েছে খুচরা দোকানে। ক্রেতারা এ ব্যাপারে অস্বস্তি প্রকাশ করছেন।
সরকার গত ১৪ সেপ্টেম্বর দেশি পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজি ৬৪ থেকে ৬৫ টাকা নির্ধারণ করে দেয়। কিন্তু দেড় মাসের মাথায় দ্বিগুণ দামে বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ।
/এমএন
Leave a reply