ছবি: স্বজনদের কাছে ফিরে আনন্দে ভাসছে মুক্তি পাওয়া ফিলিস্তিনিরা

|

ইসরায়েলি কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে ফিরে এসেছে প্রিয় কন্যা। ভালবাসায় সিক্ত হয়ে কন্যাকে বুকে জড়িয়ে ধরে তার মা। ছবি: আল জাজিরা।

অবশেষে বন্দি স্বজনদের ফিরে পেয়ে উল্লাসে মেতে উঠেছে ফিলিস্তিন এবং ইসরায়েলের বিভিন্ন পরিবারের সদস্যরা। কাতারের মধ্যস্থতায় হামাস কর্তৃক মুক্তিপ্রাপ্ত ১৩ ইসরায়েলি বন্দীর বিনিময়ে, ইসরায়েলি কারাগার থেকে ৩৯ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়া হয়। যুদ্ধবিরতির অংশ হিসেবে মুক্তি পান তারা। স্বজনদের কাছে ফিরে তাই যেন আবারও প্রাণ ফিরে পেলেন এসব মানুষ।

ইসরায়েলি কারাগার থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত ফিলিস্তিনি নারী বের হওয়ার সময় তার গালে চুমু দিয়ে বরণ করে নিচ্ছেন এক স্বজন। ছবি: আল জাজিরা।

ইসরায়েলি কারাগার থেকে ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তির জন্য অপেক্ষা করছে অনেক মানুষ। এ সময় উৎসুক ফিলিস্তিনিরা পশ্চিম তীরে একটি পাহাড়ে উঠে প্রিয়জনদের পথ চেয়ে দাঁড়িয়ে আছে। ছবি: আল জাজিরা।

একজন ফিলিস্তিনি বন্দি (ধূসর রঙের জামা পরা) যিনি ইসরায়েলি কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। মুক্তি পাওয়ার পর পশ্চিম তীরের বায়তুনিয়ায় কুচকাওয়াজে অংশগ্রহণ করেছেন। সেই সাথে মুখে বিজয়ের হাসি নিয়ে পতাকা নাড়ছেন এবং স্লোগান দিচ্ছেন। ছবি: আল জাজিরা।
পশ্চিম তীরের জেনিনের কাছে হামাস এবং ইসরায়েলের মধ্যে বন্দীদের অদল-বদল চুক্তির পর মুক্তিপ্রাপ্ত ফিলিস্তিনি বন্দী ফাতিমা আমরনেহের জন্য তার পুরো পরিবার বাড়িতে অপেক্ষা করছে। ছবি: আল জাজিরা।

ইসরায়েলি কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছে মারাহ বাকের নামের একজন ফিলিস্তিনি। মুক্তির পর বেইট হানিনের বাড়িতে পৌঁছালে তার মা তাকে বুকে জড়িয়ে ধরেন। ছবি: আল জাজিরা।

ইসরায়েলি সামরিক কারাগার থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত ফিলিস্তিনি বন্দীরা পশ্চিম তীরের রামাল্লার কাছে জড়ো হচ্ছে। দীর্ঘ কারাবাসে থাকা স্বজনদের বরণ করতে শুক্রবার বাধ ভাঙ্গা আনন্দ-উল্লাসে মেতে ওঠেন পশ্চিম তীরের বাসিন্দারা। ছবি: আল জাজিরা।

ইসরায়েলি সামরিক কারাগার থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত ফিলিস্তিনি বন্দীরা বের হওয়ার পর একটি গাড়ির উপরে উঠে আনন্দে পতাকা নাড়ছে। আগামী চার দিনে ১৫০ ফিলিস্তিনি বন্দী এবং ৫০ জন ইসরায়েলি বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হবে। ছবি: আল জাজিরা।
মুক্ত হওয়া বন্দীদের বরণ করতে সড়কে আতশবাজি পুড়িয়ে আনন্দের মুহূর্তকে উদযাপন করে ফিলিস্তিনিরা। ছবি: আল জাজিরা।

/এআই


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply