দেশের রফতানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকায় (ইপিজেড) পোশাকসহ কয়েকটি খাতের শ্রমিকদের ন্যূনতম মাসিক মজুরি ১২ হাজার ৮০০ টাকা সুপারিশ করা হয়েছে। মজুরি বোর্ডের পঞ্চম গ্রেডের হেলপার পদের শ্রমিকেরা এই হারে মজুরি পাবেন।
চলতি মাসেই নতুন মজুরি কাঠামো কার্যকর হওয়ার কথা। খসড়া সুপারিশের ওপর আপত্তি এবং মতামত চেয়েছে মজুরি বোর্ড। আগামী ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত আপত্তি ও মতামত দেয়া যাবে।
মাসিক নির্ধারিত মজুরি পদ্ধতির বাইরে পিস রেটের ভিত্তিতেও শ্রমিকেরা কাজ করেন। খসড়ায় বলা হয়, পিস রেট এমনভাবে নির্ধারণ করতে হবে, যাতে স্বাভাবিক কর্মঘণ্টার জন্য তাদের নিম্নতম মাসিক মজুরি ১৩ হাজার ২৫০ টাকার কম না হয়। ইপিজিডে শিক্ষানবিশ পদ হিসেবে অস্থায়ী শ্রমিকদের জন্য ষষ্ঠ গ্রেড হিসেবেও একটি গ্রেড রয়েছে।
সর্বোচ্চ ছয় মাসের শিক্ষানবিশকাল শেষে সংশ্লিষ্টরা স্থায়ী শ্রমিক হিসেবে নিয়োগ পাবেন। ১৮ সদস্যের নিম্নতম মজুরি বোর্ডে পাঁচ জন করে কারখানা মালিক ও শ্রমিক প্রতিনিধি রয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের একজন করে প্রতিনিধি এবং বাকি ৪ জন বেপজার প্রতিনিধি। ইপিজেড শ্রম আইন নামে পৃথক আইনের অধীনে ইপিজেডের কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
/এমএন
Leave a reply