চব্বিশের ভোটের ফল

|

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বেসরকারি ফলাফলে ২২৪টি আসনে জয় পেয়েছে নৌকার প্রার্থীরা। ভোটের লড়াইয়ে রাজনৈতিক দল হিসেবে দ্বিতীয় হওয়া জাতীয় পার্টির ভাগ্যে জুটেছে ১১টি আসন। কল্যাণ পার্টি পেয়েছে একটি আসন (কক্সবাজার-১)।

এছাড়া, বরিশাল-২ আসনে জয়ী হওয়া বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন নৌকা নিয়ে লড়েছেন। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের রেজাউল করিম তানসেন নৌকা নিয়ে (বগুড়া-৪) আসনে জয়ী হয়েছেন।

চব্বিশের ভোটগ্রহণ শনিবার (৭ জানুয়ারি) সকাল ৮টায় শুরু হয়ে চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এই লড়াইয়ে ১ হাজার ৯৭১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। তার মধ্যে ভোটে অংশ নেয়া ২৮ দলের প্রার্থী ১ হাজার ৫৩৫ জন। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী ৪৩৬ জন। তবে অনেকেই ভোটের আগে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। কেউ কেউ ভোটের দিনে বর্জনের ঘোষণা দেন।

৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৯টি আসনে ভোটগ্রহণ করা হয়। নওগাঁ-২ আসনে এক স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুতে সেখানে ভোট হয়নি। পুনরায় সেখানে তফসিল ঘোষণা করা হবে। তখন আরও প্রার্থী যুক্ত হতে পারে।

এদিকে, এক কেন্দ্রের অনিয়মে আটকে গেছে ময়মনসিংহ-৩ আসনের ফল। ওই কেন্দ্র ছাড়া এই আসনের ঘোষিত ফল অনুযায়ী নিলুফার আনজুম পপি (নৌকা) ৫৩ হাজার ১৯৬ ভোট এবং তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সোমনাথ সাহা ট্রাক প্রতীকে ৫২ হাজার ২১১ ভোট পেয়েছেন। দুইজনের মধ্যে ব্যবধান হাজারের কম হওয়ায় ফল আটকে গেছে।

এবারের ভোটে মোট ভোটার সংখ্যা ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৩৩। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন। আর নারী ভোটারের সংখ্যা ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২। ৮৫২ জন তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার।

ভোটের হারের প্রসঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল এদিন সন্ধ্যায় বলেন, ৪০ শতাংশের মতো ভোটগ্রহণ করা হয়েছে।

যারা জয়ী হলেন:

পঞ্চগড়-১: বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মো. নাঈমুজ্জামান ভুঁইয়া জয়ী হয়েছেন।

পঞ্চগড়-২: নৌকার রমেশ চন্দ্র সেন জয় পেয়েছেন আবারও।

ঠাকুরগাঁও-১: বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী রমেশ চন্দ্র সেন নির্বাচিত হয়েছেন। ফলাফলে দেখা যায়, রমেশ চন্দ্র সেন ২ লাখ ৫৩ হাজার ১৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী রেজাউর রাজি স্বপন চৌধুরী লাঙ্গল প্রতিক নিয়ে পেয়েছেন ১৩ হাজার ৯শ’ ৪০ ভোট।

ঠাকুরগাঁও-২: বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. মাজহারুল ইসলাম সুজন। মোট ১০৪টি ভোট কেন্দ্রের প্রাপ্ত ফলাফলে মাজহারুল ইসলাম সুজন নৌকা প্রতীক নিয়ে ১ লাখ ১৫ হাজার ৬১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আলী আসলাম জুয়েল ট্রাক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫৫ হাজার ২শ ৩৪ ভোট।

ঠাকুরগাঁও-৩: লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী হাফিজ উদ্দিন বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। হাফিজ উদ্দিন পেয়েছেন এক লাখ ৮ হাজার ৫১৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ওয়ার্কার্স পার্টির হাতুড়ি প্রতীকে গোপাল চন্দ্র রায় পেয়েছেন ৬৫ হাজার ২০৪ ভোট।

দিনাজপুর-১: হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে নৌকার প্রার্থীকে হারিয়ে ট্রাক প্রতীকের প্রার্থী জাকারিয়া জাকা নির্বাচিত হয়েছেন। মো. জাকারিয়া পেয়েছেন এক লাখ ১৫ হাজার ৫১৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মনোরঞ্জন শীল গোপাল পেয়েছেন এক লাখ ৬ হাজার ৪৯৯ ভোট।

দিনাজপুর-২: আওয়ামী লীগের প্রার্থী নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ৭৩ হাজার ৯১২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আনোয়ার চৌধুরী জীবন পেয়েছেন ১০ হাজার ৩৫৯ ভোট।

দিনাজপুর-৩: নৌকার প্রার্থী হুইপ ইকবালুর রহিম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ৮ হাজার ২৫৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী বিশ্বজিৎ কুমার ঘোষ পেয়েছেন ৫৪ হাজার ৩৮ ভোট।

দিনাজপুর-৪: আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল হাসান মাহদুদ আলী বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৯৬ হাজার ৪৪৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী তারিকুল ইসলাম তারিক পেয়েছেন ৬২ হাজার ৪২৪ ভোট।

দিনাজপুর-৫: নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৬৭ হাজার ৪২৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী হযরত আলী বেলাল ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ৪৮২ ভোট।

দিনাজপুর-৬: আওয়ামী লীগের প্রার্থী শিবলী সাদিক নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৮২ হাজার ৬৬৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আজিজুর রহমান ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৮২ হাজার ৫১৫ ভোট।

নীলফামারী-১:

নীলফামারী-২: টানা পঞ্চমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ১৯ হাজার ৩৩৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জয়নাল আবেদীন ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ১৫ হাজার ৬৮৪ ভোট।

নীলফামারী-৩: কাঁচি প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সাদ্দাম হোসেন (পাভেল) জয়ী হয়েছেন।

নীলফামারী-৪: স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সিদ্দিকুল আলম পাশ করেছেন। তার প্রতীকও কাঁচি।

লালমনিরহাট-১: নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোতাহার হোসেন ৮৯ হাজার ৯০৩ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের প্রার্থী আতাউর রহমান প্রধান পেয়েছেন ৭৪ হাজার ৩২ ভোট পান।

লালমনিরহাট-২: নৌকার প্রার্থী সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ পেয়েছেন ৯৭ হাজার ২৪০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের প্রার্থীর সিরাজুল হক পেয়েছেন ৫০ হাজার ৫০০ ভোট।

লালমনিরহাট-৩: নৌকার প্রার্থী মতিয়ার রহমান পেয়েছেন ৭৬ হাজার ৪০১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের প্রার্থী জাবেদ হোসেন পেয়েছেন ১২ হাজার ৮০ ভোট।

রংপুর-১: সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবলুর কাছে ধরাশায়ী হয়েছেন মসিউর রহমান রাঙ্গা এবং এইচএম এরশাদের ভাতিজা হোসেন মকবুল শাহরিয়ার আসিফ। ১২৩টি কেন্দ্রে ৭৩ হাজার ৯২৭ ভোট নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন কেটলি মার্কার প্রার্থী আসাদুজ্জামান বাবলু। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক মার্কার মোহাম্মদ মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ পেয়েছেন ২৪ হাজার ৩৩২ ভোট।

রংপুর-২: বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী ডিউক জয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৮১ হাজার ৫৯৯ ভোট। এ নিয়ে পরপর তিনবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন তিনি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কৃষক লীগ নেতা বিশ্বনাথ সরকার বিটু পেয়েছেন ৬১ হাজার ৫৮৩ ভোট এবং জাতীয় পার্টির আনিছুল ইসলাম মণ্ডল পেয়েছেন ২৪ হাজার ৬৪০ ভোট।

রংপুর-৩: বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের। লাঙ্গল প্রতীকের এ হেভিওয়েট প্রার্থী ৮১ হাজার ৮৬১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী তৃতীয় লিঙ্গের আনোয়ারা ইসলাম রানী ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ২৩ হাজার ৩২৬ ভোট।

রংপুর-৪ (কাউনিয়া-পীরগাছা) আসনের বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। এ ফলাফলে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ২১ হাজার ৬২২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মোস্তফা সেলিম লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৪১ হাজার ৬৭১ ভোট।

রংপুর-৫: আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাকির হোসেন সরকার এক লাখ ৯ হাজার ৭০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের রাশেক রহমান পেয়েছেন ৭৪ হাজার ৫৯০ ভোট।

রংপুর-৬: জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন। তিনি ১ লাখ ৮ হাজার ৬৩৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী, আওয়ামী লীগ নেতা সিরাজুল ইসলাম ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৮৩২ ভোট।

কুড়িগ্রাম-১: বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ৮৮০২৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জাকের পার্টির গোলাপ ফুল প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল হাই সরকার। তিনি পেয়েছেন ৫৯৭৫৬ ভোট।

কুড়িগ্রাম-২: ট্রাক প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন ডা. মো. হামিদুল হক খন্দকার। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী পনির উদ্দিন আহমেদ লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৬৯৪৮ ভোট।

কুড়িগ্রাম-৩: আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী সৌমেন্দ্র সেন গবা পান্ডে নৌকা প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ৫৩৩৬৭টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. মো. আক্কাস আলী ট্রাক প্রতীক পেয়েছেন ৩৫৫১৫ ভোট।

কুড়িগ্রাম-৪:বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী বিপ্লব হাসান পলাশ। তিনি ভোট পেয়েছেন ৮৬৬৫৮। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান বঙ্গবাসী ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ১২৬৮৪ ভোট। দুপুরের পর অনিয়মের অভিযোগ এনে ভোট বর্জন করেন তিনি।

গাইবান্ধা-১: ঢেঁকি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল্লাহ নাহিদ নিগার জয় পেয়েছেন। জাতীয় পার্টির প্রার্থী শামীম হায়দায় পাটোয়ারীকে হারিয়েছেন তিনি।

গাইবান্ধা-২: স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহ সারোয়ার কবীর জয় পেয়েছেন। তার মার্কা ছিল ট্রাক।

গাইবান্ধা-৩: আওয়ামী লীগের প্রার্থী উম্মে কুলসুম স্মৃতি জয়ী হয়েছেন।

গাইবান্ধা-৪: নৌকা প্রতীক নিয়ে আবুল কালাম আজাদ নির্বাচিত হয়েছেন

গাইবান্ধা-৫: বর্তমান সংসদ সদস্য মাহমুদ হাসান নৌকা নিয়ে জিতেছেন।

জয়পুহাট-১: সামছুল আলম দুদু জয় পেয়েছেন। তিনি নৌকার প্রার্থী।

জয়পুহাট-২: আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এবার জয়ের মুখ দেখেছেন।

বগুড়া-১: সাহাদারা মান্নান নৌকা প্রতীকে ৫১ হাজার ৫৩২ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহজাদী আলম লিপি তবলা প্রতীকে পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৯৪ ভোট।

বগুড়া-২: লাঙ্গল প্রতীকে জয় পেয়েছেন শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ। তিনি ৩৬ হাজার ৯৫২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী বিউটি বেগম ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৩৪ হাজার ২০৩ ভোট।

বগুড়া-৩: ৬৯ হাজার ৭৫০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী খান মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ্ আল মেহেদী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী অজয় কুমার সরকার কাঁচি প্রতীকে পেয়েছেন ২৩ হাজার ৮১৫ ভোট।

বগুড়া-৪: নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন জাসদের এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন। তিনি ৪২ হাজার ৭৫৭ ভোট পান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক মোল্লা ঈগল প্রতীকে ৪০ হাজার ৬১৮ ভোট পেয়েছেন। তিনি বিএনপির বৃহিষ্কৃত নেতা ও দলটির সাবেক এমপি। এ আসনে ডাব প্রতীকে বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থী আশরাফুল হোসেন ওরফে হিরো আলম ২ হাজার ১৭৫ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন।

বগুড়া-৫: জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবর রহমান মজনু ১ লাখ ৯৮ হাজার ১৬৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী ঐক্যজোটের নজরুল ইসলাম মিনার প্রতীকে পেয়েছেন ৪ হাজার ১০৫ ভোট।

বগুড়া-৬: জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রাগেবুল আহসান জয়ী হয়েছেন। নৌকা প্রতীকে তিনি ৫৩ হাজার ২২৬ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শহর আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মান্নান ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ২২ হাজার ৮৪০ ভোট।

বগুড়া-৭: আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডা. মোস্তফা আলম নান্নু নৌকা প্রতীকে ৯১ হাজার ২৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির এ টি এম আমিনুল ইসলাম লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৬ হাজার ৮০১ ভোট।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১: ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল নৌকা নিয়ে জিতে এসেছেন।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২: বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জিয়াউর রহমান নির্বাচিত হয়েছেন।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩: বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য আব্দল ওদুদ। তিনি ৯১ হাজার ৬০৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনএম মনোনীত নোঙর প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুল মতিন। তিনি পেয়েছেন ৮ হাজার ৫৪৩ ভোট।

নওগাঁ-১: খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার ১ লাখ ৮৫ হাজার ৯০০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী খালেকুজ্জামান তোতা পান ৭৬ হাজার ৭২৯ ভোট।

নওগাঁ-২: প্রার্থীর মৃত্যুতে ভোটগ্রহণ করা হয়নি।

নওগাঁ-৩: ১ লাখ ৩৮ হাজার ৫৬১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সাবেক সিনিয়র সচিব সৌরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ছলিম উদ্দীন তরফদার ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৬০ হাজার ৫১ ভোট।

নওগাঁ-৪: ৮৫ হাজার ১৮০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম ব্রহানী সুলতান মামুদ গামা। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নাহিদ মোর্শেদ পেয়েছেন ৬২ হাজার ১৩২ ভোট।

নওগাঁ-৫: নৌকায় চড়ে জয়ী হয়েছেন নিজাম উদ্দিন জলিল (জন)। তিনি আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবদুল জলিলের ছেলে।

নওগাঁ-৬: বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ওমর ফারুক সুমন। তিনি ট্রাক প্রতীকে ৭৬ হাজার ৭১৭ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আনোয়ার হোসেন হেলাল পেয়েছেন ৬৯ হাজার ৯৭১ ভোট।

রাজশাহী-১: টানা চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন ওমর ফারুক চৌধুরী। নৌকা প্রতীকে তিনি পেয়েছেন পেয়েছেন ১ লাখ ৩ হাজার ৫৯২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী গোলাম রাব্বানী পেয়েছেন ৯২ হাজার ৪১৯ ভোট।

রাজশাহী-২: বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন কাঁচি প্রতীকের প্রার্থী অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা। তিনি পেয়েছেন ৫৪ হাজার ৯০৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন নৌকা প্রতীকের ফজলে হোসেন বাদশা। তিনি পেয়েছেন ৩১ হাজার ৪৬৬ ভোট।

রাজশাহী-৩: আওয়ামী লীগের প্রার্থী আসাদুজ্জামান আসাদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বীতায় আসতে পারেননি অন্য কোনো প্রার্থী। অন্য ৫ প্রার্থী সবাই মিলে যেখানে পেয়েছেন ১১ হাজার ৪০১ ভোট, সেখানে নৌকার প্রার্থী আসাদুজ্জামান আসাদ একাই পেয়েছেন ১ লাখ ৫৪ হাজার ৯০৯ ভোট।

রাজশাহী-৪: আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. আবুল কালাম আজাদ জয় পেয়েছেন।

রাজশাহী-৫ আসনে বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। এ ফলাফলে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল ওয়াদুদ দারা। তিনি ৮৬ হাজার ৯১৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী ওবায়দুর রহমান। তিনি পেয়েছেন ৮৩ হাজার ৮৬২ ভোট।

রাজশাহী-৬: জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শাহরিয়ার আলম। তিনি ১ লাখ ১ হাজার ৫৯৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাঁচি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী রাহেনুল হক। তিনি পেয়েছেন ৭৪ হাজার ২৭৮ ভোট।

নাটোর-১: ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাড. আবুল কালাম আজাদ ৫১ লাখ ৭১৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম নৌকার প্রার্থী মোঃ শহিদুল ইসলাম বকুল পেয়েছেন ৪৮ হাজার ২৫৮ ভোট।

নাটোর-২: নৌকার প্রার্থী মো. শফিকুল ইসলাম শিমুল ১ লাখ ১৭ হাজার ৮৪৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আহাদ আলী সরকার পেয়েছেন ৬১ হাজার ৮৫টি ভোট।

নাটোর-৩: নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী জুনাইদ আহমেদ পলক ভোট পেয়েছেন ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮০২টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শফিকুল ইসলাম শফিক পেয়েছেন ৪২ হাজার ৯৯৭টি ভোট।

নাটোর-৪: নৌকা প্রতীক নিয়ে ডা. সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী ভোট পেয়েছেন ১ লাখ ১৩ হাজার ৫৮২টি এবং ট্রাক প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আসিফ আব্দুল্লাহ বিন কুদ্দুস শোভন পেয়েছেন ৯০ হাজার ৭৪৮টি ভোট।

সিরাজগঞ্জ-১: আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রকৌশলী তানভীর শাকিল জয় ২ লাখ ৭৮ হাজার ৯৭১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. জহুরুল ইসলাম জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ১৩৯ ভোট।

সিরাজগঞ্জ-২: নৌকার প্রার্থী ড. জান্নাত আরা হেনরী ১ লাখ ৮৪ হাজার ৮৫৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আমিনুল ইসলাম ঝন্টু লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৪ হাজার ৫৮০ ভোট।

সিরাজগঞ্জ-৩: আওয়ামী লীগ মনোনীত অধ্যাপক ডা. মো. আব্দুল আজিজ ১ লাখ ১৭ হাজার ৬৪২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রতিদ্বন্দ্বী সাখাওয়াত হোসেন সুইট ঈগল প্রতীকে ৪৪ হাজার ৭০৮ ভোট পেয়েছেন।

সিরাজগঞ্জ-৪: আওয়ামী লীগ মনোনীত বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুল ইসলাম শফি নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ২০ হাজার ১৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিল্টন প্রামাণিক লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৭ হাজার ৮৮ ভোট।

সিরাজগঞ্জ-৫: আওয়ামী লীগ মনোনীত শিল্পপতি আব্দুল মমিন মণ্ডল ৭৭ হাজার ৪২২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রতিদ্বন্দ্বী আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ বিশ্বাস ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৭৩ হাজার ১৮৩ ভোট।

সিরাজগঞ্জ-৬: নৌকা নিয়ে চয়ন ইসলাম ১ লাখ ২৮ হাজার ৮৯০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রতিদ্বন্দ্বী হালিমুল হক মীরু ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ২৫ হাজার ৬৭৬ ভোট।

পাবনা-১: নৌকার প্রার্থী ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু ৯৪ হাজার ৩১৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক আবু সাইয়িদ পেয়েছেন ৭২ হাজার ৩৮৭ ভোট।

পাবনা-২: আওয়ামী লীগের প্রার্থী আহমেদ ফিরোজ কবির জিতেছেন।

পাবনা-৩: মো. মকবুল হোসেন নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি নৌকা মার্কার প্রার্থী।

পাবনা-৪: সাবেক ভূমিমন্ত্রীর শামসুর রহমান শরীফের ছেলে গালিবুর রহমান শরীফ জয়ী হয়েছেন। তিনি নৌকা নিয়ে লড়েছেন।

পাবনা-৫: বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স নির্বাচিত হয়েছেন।

মেহেরপুর-১: বেসরকারি ফলাফল জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। তিনি পেয়েছেন ৯৩ হাজার ৭৪৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক আব্দুল মান্নান পেয়েছেন ৫৭ হাজার ৫০৪ ভোট।
মেহেরপুর-২: নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এস এম নাজমুল হক সাগর বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন। তিনি ৭২ হাজার ৭২৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মকবুল হোসেন পেয়েছেন ৪৯ হাজার ৫৯৩ ভোট।

কুষ্টিয়া-১: ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য রেজাউল হক চৌধুরী বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৮৬ হাজার ৫৩৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী নাজমুল হুদা পটল পেয়েছেন ৫১ হাজার ৫৬৭ ভোট।

কুষ্টিয়া-২: স্বতন্ত্র প্রার্থী কামারুল আরেফিনের কাছে পরাজিত হয়েছেন নৌকার প্রার্থী জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু। এই আসনে ট্রাক প্রতীক নিয়ে কামারুল আরেফিন পেয়েছেন ৯৮ হাজার ৮৯৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান সংসদ সদস্য হাসানুল হক ইনু পেয়েছেন ৭৯ হাজার ৭৯ হাজার ৭৩৫ ভোট।

কুষ্টিয়া-৩: নৌকার প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবউল আলম হানিফ বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ২৮ হাজার ৫৩৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী পারভেজ আনোয়ার তণু পেয়েছেন ৪৩ হাজার ৭২৬ ভোট।

কুষ্টিয়া-৪: ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুর রউফ জয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৯৮ হাজার ৪১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান সাংসদ সেলিম আলতাফ জর্জ নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৮০ হাজার ১১১ ভোট।

চুয়াডাঙ্গা-১: নৌকার সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার (ছেলুন) জিতে এসেছেন।

চুয়াডাঙ্গা-২: মো. আলী আজগার জয় পেয়েছেন। তিনি নৌকার প্রার্থী।

ঝিনাইদহ-১: নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল হাই বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ৯৪ লাখ ৩৭৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের নজরুল ইসলাম (দুলাল) পেয়েছেন ৮০৫৪৭ ভোট।

ঝিনাইদহ-২: বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র ঈগল প্রতীকের নাসের শাহরিয়ার জাহেদী মহুল। তিনি ১৩ হাজার ৬৭৭৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের তাহজীব আলম সিদ্দিকী পেয়েছেন ১ লাখ ১৬ হাজার ২০৭ ভোট।

ঝিনাইদহ-৩: নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সালাহ উদ্দিন মিয়াজী বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ৮৩ হাজার ১৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের এ্যাড. শফিকুল আজম খাঁন পেয়েছেন ৬৪ হাজার ৯০৯ ভোট।

ঝিনাইদহ-৪: বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতিকের প্রার্থী আনোয়ারুল আজিম। তিনি ৯৫ হাজার ৯০৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের আব্দুর রশিদ খোকন পেয়েছেন ৫৭১৯৪ ভোট।

যশোর-১: বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শেখ আফিল উদ্দিন। এক লাখ পাঁচ হাজার ৪৬৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন তিনি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল আলম লিটন। তিনি পেয়েছেন ১৯ হাজার ৪৭৭ ভোট।

যশোর-২: আওয়ামী লীগের মো. তৌহিদুজজামান জয়ী হয়েছেন।

যশোর-৩: নৌকার প্রার্থী কাজী নাবিল আহমেদ আবারও জয়লাভ করেছেন।

যশোর-৪: আওয়ামী লীগের এনামুল হক বাবুল নির্বাচিত হয়েছেন।

যশোর-৫: স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ইয়াকুব আলী জয় পেয়েছেন। তার মার্কা ছিল ঈগল।

যশোর-৬: নৌকার শাহীন চাকলাদারকে হারিয়ে ঈগল মার্কার মো. আজিজুল ইসলাম জয়ী হয়েছেন।

মাগুরা-১: আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাকিব আল হাসান নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৮৫ হাজার ৩৮৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ কংগ্রেসের চেয়ারম্যান কাজী রেজাউল হোসেন ডাব প্রতীকে পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৭৩ ভোট।

মাগুরা-২: আওয়ামী লীগ প্রার্থী বীরেন শিকদার নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৪৮৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মুরাদ আলী লাঙ্গল প্রতীকে ১৩ হাজার ২৬৫ ভোট পেয়েছেন।

নড়াইল-১: বি এম কবিরুল হক জিতেছেন। তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থী।

নড়াইল-২: প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর চেয়ে প্রায় দুই লাখ ভোট বেশি পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী মাশরাফি বিন মর্তুজা। মাশরাফি পেয়েছেন ১ লাখ ৮৯ হাজার ১০২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টি মনোনীত সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমান হাতুড়ি প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ৪১ ভোট।

বাগেরহাট-১: আওয়ামী লীগের শেখ হেলাল উদ্দিন নির্বাচিত হয়েছেন। এ নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ভ্রাতুষপুত্র শেখ হেলাল উদ্দিন ৬ষ্ঠ বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন। তিনি ২ লাখ ৯ হাজার ৯৩৯ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের মো. কামরুজ্জামান পেয়েছেন ৫ হাজার ২১০ ভোট।

বাগেরহাট-২: আওয়ামী লীগের প্রার্থী শেখ সারহান নাসের (তন্ময়) বিজয়ী হয়েছেন। শেখ তন্ময় পেয়েছেন ১ লাখ ৮২ হাজার ৩১৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির হাজরা শহিদুল ইসলাম লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪ হাজার ১৭৪ ভোট।

বাগেরহাট-৩: চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার। এ আসন থেকে তিনি পেয়েছেন ৭৫ হাজার ৯৬৮ ভোট। আর তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী ইদ্রিস আলী ইজারদার পেয়েছেন ৫৮ হাজার ২০৪ ভোট।

বাগেরহাট-৪: জয়ী হয়েছেন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এইচ এম বদিউজ্জামান। আওয়ামী লীগের এ প্রার্থী পেয়েছেন ১ লাখ ৯৯ হাজার ৩ ভোট। যদিও ভোট চলাকালেই নানান অনিয়মের অভিযোগ এনে ভোট বর্জন করেছিলেন এ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী জামিল হোসাইন।

খুলনা-১: আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ননী গোপাল মণ্ডল বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি মোট ১ লাখ ৪২ হাজার ৫১৮ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রশান্ত রায় পেয়েছেন ৫ হাজার ২৬২ ভোট। তিনি দ্বিতীয়বারের মতো এমপি নির্বাচিত হলেন।

খুলনা-৩: বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী এস এম কামাল হোসেন। নৌকা প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৯০ হাজার ৯৯৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন পেয়েছেন ৪ হাজার ৮৭৩ ভোট।

খুলনা-৫: নৌকার প্রার্থী নারায়ণ চন্দ্র বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ১৩ হাজার ৪৮০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের প্রার্থী শেখ আকরাম হোসেন পেয়েছেন ৯৩ হাজার ১৫০ ভোট।

খুলনা-৬: বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. রশিদুজ্জামান। তিনি এক লাখ ৩ হাজার ৩১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম ছিলেন ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জি এম মাহবুবুল আলম। তিনি পেয়েছেন ৫০ হাজার ২৬১ ভোট।

সাতক্ষীরা-১: আওয়ামী লীগের ফিরোজ আহম্মেদ স্বপনের মুখে ফুটেছে বিজয়ের হাসি।

সাতক্ষীরা-২: জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী আশরাফুজ্জামান আশু বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন। লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ৮৮ হাজার ৩৫৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি ঈগল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৭ হাজার ৪৪৭ ভোট।

সাতক্ষীরা-৩: সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হক এবার জিতেছেন। এবারও আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছিলেন তিনি।

সাতক্ষীরা-৪: আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এস এম আতাউল হক দোলন বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন। নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৩৬ হাজার ৩৯৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনএম মনোনীত নোঙ্গর প্রতীকের প্রার্থী এইচএম গোলাম রেজা পেয়েছেন ৩৮ হাজার ৮৮ ভোট।

বরগুনা-১: বিজয়ী প্রার্থী হলেন গোলাম সরোয়ার টুকু (স্বতন্ত্র)।

বরগুনা-২: আওয়ামী লীগের সুলতানা নাদিরা জয়ী।

পটুয়াখালী-১: বিজয়ী প্রার্থী হলেন এ. বি. এম রুহুল আমিন হাওলাদার। জাপা মহাসচিব লাঙ্গল নিয়েই লড়েন।

পটুয়াখালী-২: নৌকার আ স ম ফিরোজ জয়ের মালা পরেছেন।

পটুয়াখালী-৩: আওয়ামী লীগের এস. এম. শাহজাদা বিজয়ী।

পটুয়াখালী-৪: বর্তমান সংসদ সদস্য মো. মহিববুর রহমান এবারের ভোটেও জয় পেয়েছেন। তিনি নৌকার প্রার্থী।

ভোলা-১: বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ ও আওয়ামী লীগ নেতা তোফায়েল আহমেদ নির্বাচিত হয়েছেন।

ভোলা-২: নৌকার প্রার্থী আলী আজম জয়ী হয়েছেন।

ভোলা-৩: আওয়ামী লীগের প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে নূরুন্নবী চৌধুরী শাওন ১ লাখ ৭১ হাজার ৯২৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জসিম উদ্দিন (ঈগল) প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ১৭ হাজার ৮৮৬ ভোট।

ভোলা-৪: বর্তমান সংসদ সদস্য আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব নৌকা মার্কা নিয়ে জয় পেয়েছেন।

বরিশাল-১: ১২৯টি কেন্দ্রের ফলাফলে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ। তিনি ১ লাখ ৭৬ হাজার ৭৭৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আম প্রতীকের ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি) মো. তুহিন। তিনি পেয়েছেন ১ হাজার ২১৮ ভোট।

বরিশাল-২: প্রায় এক লাখ ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন। নৌকা প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ২২ হাজার ১৭৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে ফাইয়াজুল হক রাজু ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৩১ হাজার ৩৯৭ ভোট।

বরিশাল-৩: জয়ী হয়েছেন লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী গোলাম কিবরিয়া টিপু। তিনি ৫১ হাজার ৮১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আতিকুর রহমান ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ২৪ হাজার ১২৩ ভোট।

বরিশাল-৪: স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের পঙ্কজ দেবনাথ জয়ী হয়েছেন। তিনি ১ লাখ ৬১ হাজার ৪৬৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের মিজানুর রহমান পেয়েছেন ৭ হাজার ৬৭৫ ভোট।

বরিশাল-৫: ১৭৬টি কেন্দ্রের বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী জাহিদ ফারুক শামীম। তিনি ৯৭ হাজার ৭০৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সালাউদ্দিন রিপন। তিনি পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৩৭০ ভোট।

ঝালকাঠি-১: বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে যাওয়া শাহজাহান ওমর জয়ী হয়েছেন। নৌকা প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৯৫ হাজার ৪৭৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাকের পার্টির আবু বকর সিদ্দিক গোলাপ ফুল প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৬২৪ ভোট।

ঝালকাঠি-২: ১৪ দলীয় জোটের সমন্বয়ক ও আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন জয়লাভ করেছেন।

পিরোজপুর-১: আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শ ম রেজাউল করিম ৮৫ হাজার ৪১০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে এম এ আউয়াল ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৭৫ হাজার ৪৮৭ ভোট।

পিরোজপুর-২: ট্রাক প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী মহিউদ্দিন মহারাজ বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। তিনি ঈগল প্রতীকে ৯৯ হাজার ৭২৪ ভোট পেয়েছেন। বিপরীতে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু পেয়েছেন ৭০ হাজার ৩৩৩ ভোট।

পিরোজপুর-৩: স্বতন্ত্র প্রার্থী কলার ছড়ি প্রতীকে মো. শামিম শাহ নেওয়াজ ৬২ হাজার ১৩০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. রুস্তম আলী ফরাজী ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৪৭ হাজার ৬২১ ভোট।

টাঙ্গাইল-১: টানা পঞ্চমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। বেসরকারি ফলাফল অনুযায়ী আওয়ামী লীগের এ প্রার্থী নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৭৪ হাজার ১২২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী খন্দকার আনোয়ারুল হক ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন মাত্র ৪১৭৮ ভোট।

টাঙ্গাইল-২: তানভীর হাসান (ছোট মনির) বিজয়ী, তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থী।

টাঙ্গাইল-৩: আমানুর রহমান খান রানা বিজয়ী, তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী।

টাঙ্গাইল-৪: আবদুল লতিফ সিদ্দিকী জয়ী, তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী।

টাঙ্গাইল-৫: স্বতন্ত্র প্রার্থী ছানোয়ার হোসেন জয় পেয়েছেন।

টাঙ্গাইল-৬: আওয়ামী লীগের আহসানুল ইসলাম (টিটু) নির্বাচিত হয়েছেন।

টাঙ্গাইল-৭: নৌকার খান আহমেদ শুভ জিতেছেন।

জামালপুর-১: আওয়ামী লীগ মনোনীত নুর মোহাম্মদ নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ২৮ হাজার ২৪৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির এস এম আবু সায়েম লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬ হাজার ৭০ ভোট।

জামালপুর-২: সাবেক ধর্ম প্রতিমন্ত্রী নৌকা প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৭০ হাজার ৭৬২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এসএম শাহিনুজ্জামান কাঁচি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩০ হাজার ৫৪৮ ভোট।

জামালপুর-৩: মির্জা আজম নৌকা প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন দুই লাখ ৭৬ হাজার ৪৫৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মীর শামছুল আলম লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭ হাজার ৪৭০ ভোট।

জামালপুর-৪: স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক অধ্যক্ষ আবদুর রশীদ ট্রাক প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৫০ হাজার ৬৭৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রকৌশলী মাহবুবুর রহমান হেলাল নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৭ হাজার ৬৩৮ ভোট।

জামালপুর-৫: আওয়ামী লীগ মনোনীত সাবেক মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন দুই লাখ ১৫ হাজার ৮৮৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী রেজাউল করিম রেজনু ট্রাক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬৫ হাজার ২৪৯ ভোট।

শেরপুর-১: ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. ছানুয়ার হোসেন ছানু জয় পেয়েছেন।

শেরপুর-২: আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলির সদস্য মতিয়া চৌধুরী ভোটে লড়ে হারের মুখ দেখেননি।

শেরপুর-৩: এ ডি এম শহিদুল ইসলাম বিজয়ী, তিনি নৌকার প্রার্থী।

ময়মনসিংহ-১: স্বতন্ত্র প্রার্থী মাহমুদুল হক সায়েম জয়ী।

ময়মনসিংহ-২: আওয়ামী লীগের শরীফ আহমেদ নির্বাচিত

ময়মনসিংহ-৩: ফল স্থগিত।

ময়মনসিংহ-৪: বিজয়ী হলেন আওয়ামী লীতের মোহাম্মদ মোহিত উর রহমান।

ময়মনসিংহ-৫: ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. নজরুল ইসলাম জয়ী।

ময়মনসিংহ-৬: জয় পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আব্দুল মালেক সরকার। তার প্রতীকও ট্রাক।

ময়মনসিংহ-৭: স্বতন্ত্র প্রার্থী এ বি এম আনিছুজ্জামান নির্বাচিত।

ময়মনসিংহ-৮: ঈগল প্রতীকের প্রার্থী মাহমুদ হাসান সুমন জয়ী হয়েছেন। তিনি ৫৬ হাজার ৮০১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী ফখরুল ইমান। তিনি পেয়েছেন ২৭ হাজার ৯৮৪ ভোট।

ময়মনসিংহ-৯: নৌকার আব্দুস সালাম বিজয়ী।

ময়মনসিংহ-১০: নৌকা প্রতীক নিয়ে ফাহমী গোলন্দাজ বিজয়ী হয়েছেন। তিনি ভোট পেয়েছেন দুই লাখ ১৬ হাজার ৮৯৩টি। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীকের আবুল হোসেন দীপু পেয়েছেন সাত হাজার ৫১৯ ভোট।

ময়মনসিংহ-১১: ট্রাক মার্কার স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াহেদ নির্বাচিত।

নেত্রকোনা-১: আওয়ামী লীগ মনোনীত মোশতাক আহমেদ রুহী নৌকা প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ৫৯ হাজার ১৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস আরা ওরফে ঝুমা তালুকদার (ট্রাক) পেয়েছেন ২৫ হাজার ২১৯ ভোট।

নেত্রকোনা-২: নৌকার প্রার্থী বীরমুক্তিযোদ্ধা আশরাফ আলী খান খসরু বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ৫ হাজার ৩৫৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আরিফ খান জয় (ঈগল) পেয়েছেন ৮৬ হাজার ২৮৭ ভোট।

নেত্রকোনা-৩: স্বতন্ত্র প্রার্থী ইফতিকার উদ্দিন তালুকদার পিন্টু ট্রাক প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৭৬ হাজার ৮০৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত অসীম কুমার উকিল পেয়েছেন ৭৪ হাজার ৫৫০ ভোট।

নেত্রকোনা-৪: নৌকার প্রার্থী সাজ্জাদুল হাসান বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লিয়াকত আলী খান লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন তিন হাজার ৩৪০ ভোট।

নেত্রকোনা-৫: আওয়ামী লীগ মনোনীত আহমদ হোসেন বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৭৯ হাজার ৬৪৭ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মাজহারুল ইসলাম ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ২৭ হাজার ২১৪ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-১: বেসরকারি ফলাফলে বড় ভাইকে হারিয়ে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী ডা. সৈয়দ জাকির নূর লিপি। তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৬ হাজার ৭৬২ ভোট। লিপির নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর (অব) সৈয়দ সাফায়েতুল ইসলাম পেয়েছেন ৭৩ হাজার ৯৯৮ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-২: নৌকাকে ডুবিয়ে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট সোহরাব উদ্দিন। তিনি ঈগল প্রতীক নিয়ে ৮৯ হাজার ৪৩৯ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল কাহার আকন্দ পেয়েছেন ৬৮ হাজার ৯৩২ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-৩: ৫৭ হাজার ৫৩০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের মুজিবুল হক চুন্নু। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাঁচি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর (অব) নাসিমুল হক পেয়েছেন ৪২ হাজার ২৩৫ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম) আসনে বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। এ ফলাফলে চতুর্থবারের মতো জয়ী হয়েছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ ছেলে রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক। তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে ২ লাখ ৮ হাজার ৭৩৮ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির দলীয় লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল ওয়য়হাব পেয়েছেন ৩ হাজার ৭৩৫ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-৫: টানা চতুর্থবারের মতো জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আফজাল হোসেন। তিনি পেয়েছেন ৮৪ হাজার ৭৯৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সুব্রত পাল পেয়েছেন ৫৭ হাজার ৯০১ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-৬: নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নাজমুল হাসান পাপন বেসরকারি ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ৯৮ হাজার ১৫৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের হাজি রুবেল তিন হাজার ২০৬ ভোট পেয়েছেন।

মানিকগঞ্জ-১: স্বতন্ত্র প্রার্থী সালাউদ্দিন মাহমুদ জিতেছেন।

মানিকগঞ্জ-২: স্বতন্ত্র প্রার্থী দেওয়ান জাহিদ আহমেদ নির্বাচিত হয়েছেন। বর্তমান সংসদ সদস্য ও শিল্পী মমতাজ বেগমকে হারিয়েছেন তিনি।

মানিকগঞ্জ-৩: স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক আবারও সংসদ সদস্য হলেন।

মুন্সিগগঞ্জ-১: নৌকার মহিউদ্দিন আহমেদ জয়ী।

মুন্সিগঞ্জ-২: আওয়ামী লীগের সাগুফতা ইয়াসমিন নির্বাচিত।

মুন্সিগঞ্জ-৩: জয় পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ ফয়সাল।

ঢাকা-১: আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সালমান এফ রহমান জয়ী হয়েছেন। নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ৫০ হাজার ৫ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সালমা ইসলাম লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৯৩০ ভোট।

ঢাকা-২: নৌকা প্রতীক নিয়ে ১ লাখ ৫৪ হাজার ৪৪৮ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন সাবেক খাদ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মো. কামরুল ইসলাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী হাবিবুর রহমান স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীক নিয়ে ১০ হাজার ৬৩৫ ভোট পেয়েছেন।

ঢাকা-৩: বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী জ্বালানি ও বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৩২ হাজার ৭৩২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী জাতীয় পার্টির মনির সরকার লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ৮৬৮ ভোট।

ঢাকা-৪: আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী সানজিদা খানমকে পরাজিত করে বিজয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আওলাদ হোসেন। আওলাদ হোসেন মোট ভোট পেয়েছেন ২৪ হাজার ৭৭৫টি। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী সানজিদা খানম নৌকা প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ২২ হাজার ৫৭৭টি। এই আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭ হাজার ৭৯৮ ভোট।

ঢাকা-৫: আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে হারিয়ে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মশিউর রহমান মোল্লা সজল। তিনি ট্রাক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫০ হাজার ৬৩১ ভোট। সজলের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী হারুনর রশিদ মুন্না নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫০ হাজার ৩৩৪ ভোট। হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে নিজের দলেরই স্বতন্ত্র প্রার্থী মশিউর রহমান মোল্লার কাছে ২৯৭ ভোটে হেরেছেন মুন্না।

ঢাকা-৬: বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাঈদ খোকন। তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে মোট ৬১ হাজার ৭০৩ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী ঐক্য জোটের প্রার্থী রবিউল আলম মজুমদার মিনার প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন এক হাজার ১০৯ ভোট।

ঢাকা-৭: আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সোলায়মান সেলিম বিজয়ী হয়েছেন। তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে ৬৩ হাজার ৮১৭ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৭ হাজার ৩০৮ ভোট।

ঢাকা-৮: বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৬১০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. জুবের আলম খান লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৮৮০ ভোট।

ঢাকা-৯: বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবের হোসেন চৌধুরী। নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ৯০ হাজার ৩৯৬টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির কাজী আবুল খায়ের (লাঙ্গল) পেয়েছেন ২ হাজার ৭৯৪ ভোট।

ঢাকা-১০: নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ৬৫ হাজার ৮৯৮টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ন্যাশনাল পিপলস পার্টির প্রার্থী শামসুল আলম আম প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ২৫৭ ভোট।

ঢাকা-১১: বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ওয়াকিল উদ্দিন। নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ৮৩ হাজার ৮৮৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী শামীম আহমেদ (লাঙ্গল) পেয়েছেন ২ হাজার ৭৪৭ ভোট।

ঢাকা-১২: আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৯৪ হাজার ৬৭৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী খোরশেদ আলম খুশু লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ২১৯ ভোট।

ঢাকা-১৩: আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির নানক বিজয়ী হয়েছেন। তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৯০ হাজার ৩৭৫টি। এ আসনে মোট ভোটারের সংখ্যা তিন লাখ ৯৫ হাজার ৪৩৬ জন। মোট ভোটকেন্দ্র ১৩৫টি। এ আসনে মোট ছয়জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। তাদের মধ্যে তরিকত ফেডারেশনের প্রার্থী কামরুল হাসান ফুলের মালা প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন এক হাজার ৫২৯টি। বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের প্রার্থী মোহাম্মদ জাফর ইকবাল নান্টু মোমবাতি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন এক হাজার ১৫৯ ভোট। বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট বিএনএফ এর প্রার্থী জাহাঙ্গীর কামাল টেলিভিশন প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৩৮৯টি।

ঢাকা-১৪:  নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল বিজয়ী হয়েছেন। নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ৫৩ হাজার ৫৪০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী লুৎফর রহমান কেটলি প্রতীকে পেয়েছেন ১৭ হাজার ৯১৪ ভোট।

ঢাকা-১৫: আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার জয়ী হয়েছেন। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৬৩২টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী শামসুল হক লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ৪৪ ভোট।

ঢাকা-১৬: আওয়ামী লীগের প্রার্থী ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা জয়ী হয়েছেন। এ আসলে তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৬৫ হাজার ৬৩১টি। ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সালাউদ্দিন রবিন পেয়েছেন ছয় হাজার ৩১৪ ভোট। আর জাতীয় পার্টির প্রার্থী আমানত হোসেন লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন দুই হাজার ৩৪৮ ভোট।

ঢাকা-১৭: জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ এ আরাফাত। তিনি পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৫৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিকল্পধারা বাংলাদেশের মো. আইনুল হক কুলা প্রতীকে ১ হাজার ৩৮০ ভোট পেয়েছেন।

ঢাকা-১৮: বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী খসরু চৌধুরী। তিনি কেটলি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৯ হাজার ৮৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী তোফাজ্জল হোসেন ট্রাক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৯০৯ ভোট। এ আসনে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের স্ত্রী শেরীফা কাদের প্রার্থী ছিলেন। তিনি লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৬ হাজার ৪২৯টি। তাতে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।

ঢাকা-১৯: ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সাইফুল ইসলাম ৮৪ হাজার ৪১২ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ওই আসনের সাবেক এমপি স্বতন্ত্র প্রার্থী তালুকদার মো. তৌহিদ জং (মুরাদ) ঈগল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৬ হাজার ২০২ ভোট। এছাড়া আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও বর্তমান এমপি ডা. এনামুর রহমান পেয়েছেন ৫৬ হাজার ৩৬১ ভোট।

ঢাকা-২০: নৌকা প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন বেনজীর আহমেদ। তিনি ভোট পেয়েছেন ৮৩ হাজার ৭০৯টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাদ্দেছ হোসেন কাঁচি প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৫৪ হাজার ৬১৩টি।

গাজীপুর-১: নৌকার আ ক ম মোজাম্মেল হক বিজয়ী।

গাজীপুর-২: বর্তমান সংসদ ও আওয়ামী লীগ মনোনীত জাহিদ আহসান রাসেল জয় পেয়েছেন।

গাজীপুর-৩: নৌকার প্রার্থী রুমানা আলী নির্বাচিত।

গাজীপুর-৪সিমিন হোসেন রিমিও নৌকায় চড়ে জয়ের মুখ দেখলেন পুনরায়।

গাজীপুর-৫: জয় পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আখতারউজ্জামান।

নরসিংদী-১: আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী বর্তমান এমপি লে. কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম ৯২ হাজার ৮১৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. কামরুজ্জামান ৫৪ হাজার ৩১৫ ভোট পেয়েছেন।

নরসিংদী-২: আনোয়ারুল আশরাফ খান বিজয়ী, তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থী।

নরসিংদী-৩: স্বতন্ত্র প্রার্থী সিরাজুল ইসলাম মোল্লা জয়ী।

নরসিংদী-৪: বর্তমান সংসদ সদস্য ও শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন জয় পেয়েছেন।

নরসিংদী-৫: নৌকার রাজি উদ্দিন আহমেদ নির্বাচিত।

নারায়ণগঞ্জ-১: তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকারের শোচনীয় পরাজয় ঘটেছে। তার প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা মাত্র মাত্র ৩ হাজার ১৯০ ভোট। ঘোষিত ফলাফলে নৌকা প্রতীকের আওয়ামী লীগের প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী ১ লাখ ৫৬ হাজার ৪৮৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।

নারায়ণগঞ্জ-২: বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাবু। তিনি এক লাখ ৬৮ হাজার ২৪২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী আলমগীর সিকদার লোটন। তিনি পেয়েছেন সাত হাজার ২৫৬ ভোট।

নারায়ণগঞ্জ-৩: জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল্লাহ আল কায়সার হাসনাত। তিনি ১ লাখ ১২ হাজার ৮০৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী লিয়াকত হোসেন খোকা পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৮১১ ভোট।

নারায়ণগঞ্জ-৪: জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এ কে এম শামীম ওসমান। তিনি ১ লাখ ৯৫ হাজার ৮২৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। এ নিয়ে শামীম ওসমান টানা তিনবারের মতো সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাকের পার্টির গোলাপ ফুল প্রতীকের প্রার্থী মুরাদ হোসেন জামাল পেয়েছেন ৭ হাজার ২৬৯ ভোট।

নারায়ণগঞ্জ-৫: জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী এ কে এম সেলিম ওসামন জয় পেয়েছেন। তিনি ১ লাখ ১৫ হাজার ৪২৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। এ নিয়ে সেলিম ওসমান টানা তিনবারের মতো সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী এ এম এম একরামুল হক পেয়েছেন ৩ হাজার ৭৩৩ ভোট।

রাজবাড়ী-১: আওয়ামী লীগের জিল্লুল হাকিম জয় পেয়েছেন।

রাজবাড়ী-২: আব্দুর রহমান নির্বাচিত, তিনি নৌকা নিয়ে ভোট করেন।

ফরিদপুর-১: আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান এক লাখ ২৩ হাজার ৩৩১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আরিফুর রহমান দোলন (ঈগল) পেয়েছেন ৮৪ হাজার ৯৮৯ ভোট।

ফরিদপুর-২: আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য শাহদাব আকবর চৌধুরী লাবু ৮৭ হাজার ১৯৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থীর স্বতন্ত্র প্রার্থী নগরকান্দা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জামাল হোসেন মিয়া (ঈগল) পেয়েছেন ৮৫ হাজার ২৩২ ভোট।

ফরিদপুর-৩: ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদ জয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৩৪ হাজার ৯৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শামীম হক পেয়েছেন ৭৫ হাজার ৮৯ ভোট।

ফরিদপুর-৪ স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য আওয়ামী যুবলীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন টানা তৃতীয়বারের মতো জয় পেয়েছেন। ঈগল প্রতীকে তিনি এক লাখ ৪৮ হাজার ৩৫ ভোট পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে হ্যাটট্রিক করেছেন। অন্যদিকে নিক্সনের কাছে টানা তৃতীয়বারের মতো পরাজিত হয়ে হ্যাটট্রিক করেছেন নৌকার প্রার্থী কাজী জাফর উল্যাহ। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ২৪ হাজার ৬৬ ভোট।

গোপালগঞ্জ-১: নৌকার প্রার্থী লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) ফারুক খান বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ১৯ হাজার ২৯৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের প্রার্থী কাবির মিয়া পেয়েছেন ১ লাখ ৭ হাজার ৫৩০ ভোট।

গোপালগঞ্জ-২: নৌকার প্রার্থী শেখ ফজলুল করিম সেলিম। তিনি ২ লাখ ৯৫ হাজার ২৯১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির কাজী শাহীন লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৫১৪ ভোট।

গোপালগঞ্জ-৩: বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই আসনের মোট কেন্দ্র ১০৮। সব কেন্দ্রের ঘোষিত ফলাফলে শেখ হাসিনা ২ লাখ ৪৯ হাজার ৯৬২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী একতারা প্রতীকের এম নিজাম উ‌দ্দিন লস্কর (বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি) ৪৬৯ ভোট পেয়েছেন।

মাদারীপুর-১: বেসরকারিভাবে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকার প্রার্থী নূর-ই-আলম চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৯৬ হাজার ৭৩১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের মোতাহার হোসেন চৌধুরী সিদ্দিক পেয়েছেন মাত্র ১ হাজার ৮২৬ ভোট।

মাদারীপুর-২: বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শাজাহান খান। তিনি ২ লাখ ২৩ হাজার ৫১৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী এ কে এম নুরুজ্জামান। তিনি পেয়েছেন ৩ হাজার ৪১৫ ভোট।

মাদারীপুর-৩: ঈগল প্রতীকের প্রার্থী তাহমিনা বেগম জয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৯৬ হাজার ৬৩৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ড. আবদুস সোবহান মিয়া গোলাপ পেয়েছেন ৬১ হাজার ৯৭১ ভোট।

শরীয়তপুর-১: জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. ইকবাল হোসেন। তিনি ১ লাখ ৯৯ হাজার ৬৩৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র ঈগল প্রতীকের মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা। তিনি পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৮৮ভোট।

শরীয়তপুর-২: নৌকা প্রতীকের প্রার্থী একেএম এনামুল হক শামীম ১ লাখ ৩৩ হাজার ৪০১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী খালেদ শওকত পেয়েছেন ৫৭ হাজার ৮২৭ ভোট।

শরীয়তপুর-৩: জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নাহিম রাজ্জাক। তিনি ১ লাখ ৫৭ হাজার ২৫৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টি লাঙ্গল প্রতীকের মো. আব্দুল হান্নান পেয়েছেন ৪ হাজার ৪১৯ ভোট।

সুনামগঞ্জ-১: আওয়ামী লীগের প্রার্থী রঞ্জিত চন্দ্র সরকার ১ লাখ ৯৯৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন রতন কেটলী প্রতীকে ৪৯ হাজার ৯৪১ ভোট ও ঈগল প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী সেলিম আহমদ ৪৩ হাজার ৭১০ ভোট পেয়েছেন।

সুনামগঞ্জ-২: কাঁচি প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য জয়া সেন গুপ্ত। তিনি পেয়েছেন ৬৭ হাজার ৭৭৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ নৌকা প্রতীকে ৫৮ হাজার ৬৭২ ভোট পেয়েছেন।

সুনামগঞ্জ-৩: আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বর্তমান পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান ১ লাখ ২৬ হাজার ৯৯৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী অ্যাডভোকেট শাহীনুর পাশা চৌধুরী পেয়েছেন মাত্র ৪ হাজার ভোট।

সুনামগঞ্জ-৪: আওয়ামী লীগের প্রার্থী ড. মোহাম্মদ সাদিক ৯০ হাজার ৫৯০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ পেয়েছেন ৩১ হাজার ৭২১ ভোট।

সুনামগঞ্জ-৫: নৌকা প্রতীকে এক লাখ ১৯ হাজার ৪০৩ ভোট পেয়ে টানা চতুর্থবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন মুহিবুর রহমান মানিক। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শামিম আহমদ চৌধুরী ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৯১ হাজার ৮৮৮টি ভোট।

সিলেট-১: নৌকা প্রতীকের ড. এ কে আব্দুল মোমেন জয় পেয়েছেন। তিনি ভোট পেয়েছেন ১ লাখ ১৫ হাজার ৬৪৯।

সিলেট-২: শফিকুর রহমান চৌধুরী নৌকা প্রতীক নিয়ে জয়ী হয়েছেন। ভোট পেয়েছেন ৮৮ হাজার ৪০৫টি।

সিলেট-৩:  আওয়ামী লীগের হাবিবুর রহমান বিজয়ী হয়েছেন। নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ৫৯,৭৬৮ ভোট।

সিলেট-৪: জয় পেয়েছেন ইমরান আহমদ। আওয়ামী লীগের এ প্রার্থী ভোট পেয়েছেন ২ লাখ ৬৯২৫টি।

সিলেট-৫: জিতে এসেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ হুছামুদ্দীন চৌধুরী। কেটলি প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ৪৭,১৫১ ভোট।

সিলেট-৬: নৌকা প্রতীকের আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ ১৯ হাজার ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়ে চমক দেখিয়েছেন। তিনি ৫৮ হাজার ১২৬ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সরওয়ার হোসেন পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৩৮৭ ভোট। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছেন তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যান শমসের মবিন চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ১০ হাজার ৮৫৮ ভোট।

মৌলভীবাজার-১: নৌকার শাহাব উদ্দিন নির্বাচিত।

মৌলভীবাজার-২: আওয়ামী লীগের শফিউল আলম চৌধুরী জয় পেয়েছেন।

মৌলভীবাজার-৩: মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান জয়ী হলেন, তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থী।

মৌলভীবাজার-৪: আব্দুস শহীদ নৌকা নিয়ে বিজয়ী হন।

হবিগঞ্জ-১: স্বতন্ত্র প্রার্থী আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী ঈগল প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ৯ হাজার ৬৭৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী এমএ মুনিম চৌধুরী বাবু পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৭২৬ ভোট। এ আসনে মোট কেন্দ্র ১৭৭টি।

হবিগঞ্জ-২: নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অ্যাডভোকেট ময়েজ উদ্দিন শরীফ রুয়েল বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৯৯ হাজার ৯৪৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান এমপি মো. আব্দুল মজিদ খান পেয়েছেন ৪৯ হাজার ৬০৬ ভোট। এ আসনে মোট কেন্দ্র রয়েছে ১৫০টি।

হবিগঞ্জ-৩: নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অ্যাডভোকেট মো. আবু জাহির বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৬০ হাজার ৬০৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী এমএ মুমিন চৌধুরী বুলবুল পেয়েছেন ৪ হাজার ৭৬ ভোট।

হবিগঞ্জ-৪: স্বতন্ত্র প্রার্থী ব‍্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন ঈগল প্রতীকে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ৬৯ হাজার ৯৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের প্রার্থী বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী অ‍্যাডভোকেট মো. মাহবুব আলী পেয়েছেন ৬৯ হাজার ৫৪৩ ভোট। অর্থাৎ ৯৯ হাজার ৫৫৬ ভোট বেশি পেয়েছেন ব্যারিস্টার সুমন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১: জয়ী হয়েছেন কলার ছড়া প্রতীকের প্রার্থী সৈয়দ একরামুজ্জামান। তিনি পেয়েছেন ৮৯ হাজার ৪২৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বদরুদ্দোজা ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৪৬ হাজার ১৯১ ভোট। একরামুজ্জামান বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ছিলেন। নির্বাচনে অংশ নেয়ায় তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২: স্বতন্ত্র প্রার্থী কলারছড়ি প্রতীকের মঈন উদ্দিন জয়ী হয়েছেন। তিনি ৮৪ হাজার ৬৭ ভোট পেয়ে জয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক মৃধা ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৫৫ হাজার ৪৩১ভোট।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩: আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী জয় পেয়েছেন। তিনি এক লাখ ৫৮ হাজার ৮৭২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। এ নিয়ে চতুর্থ বারের মতো নৌকা প্রতীক নিয়ে এমপি নির্বাচিত হলেন তিনি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমান কেচি প্রতীকে পেয়েছেন ৬৪ হাজার ৩৭ভোট।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪: দুই লাখ ২০ হাজার ৬৬৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ন্যাশনাল পিপলস পার্টির আম প্রতীকের প্রার্থী মো. শাহীন খান পেয়েছেন ছয় হাজার ৫৮৬ ভোট।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫: জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা প্রার্থী ফয়জুর রহমান বাদল। তিনি এক লাখ ৬৫ হাজার ৬৩৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মোবারক হোসেন লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৭৮ ভোট।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬: আওয়ামী লীগের ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম জয়ী হয়েছেন।

কুমিল্লা-১: নৌকার প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর ১ লাখ ৫৯ হাজার ৭৩৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যারিস্টার নাঈম হাসান। তিনি পেয়েছেন ২৩ হাজার ৬৭৩ ভোট।

কুমিল্লা-২: জয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আবদুল মজিদ। তিনি ৪৪ হাজার ৪১৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সেলিমা আহমাদ। তিনি পেয়েছেন ৪২ হাজার ৪৫৩ ভোট।

কুমিল্লা-৩: কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ঈগল প্রতীক নিয়ে ১০ হাজার ৯ শত ৫৭ ভোটের ব্যবধানে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। ঈগল প্রতীকের প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম সরকার পেয়েছেন ৮৩ হাজার ৯৭১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এ আসনের দুইবারের সংসদ সদস্য ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭২ হাজার ১৪ ভোট।

কুমিল্লা-৪: জয়ী হয়েছেন ঈগল প্রতীকের প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ। তিনি ৯৬ হাজার ৮০৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী রাজী মোহাম্মদ ফখরুল। তিনি পেয়েছেন ৮১ হাজার ২৮৭ ভোট।

কুমিল্লা-৫: কেটলি প্রতীকের প্রার্থী এম এ জাহের জয়ী হয়েছেন। তিনি ৬৫ হাজার ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফুলকপি প্রতীকের প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন। তিনি পেয়েছেন ৬১ হাজার ৫২২ ভোট।

কুমিল্লা-৬: জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার। তিনি ১ লাখ ৩২ হাজার ২১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আঞ্জুম সুলতানা সীমা পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৯৬৬ ভোট।

কুমিল্লা-৭: নৌকা প্রতীকের প্রার্থী প্রাণ গোপাল দত্ত জয়ী হয়েছেন। তিনি ১ লাখ ৭৩ হাজার ৬৭৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মুনতাকিম আশরাফ টিটু। তিনি পেয়েছেন ১১ হাজার ৬৬৮ ভোট।

কুমিল্লা-৮: জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এ জেড এম শফিউদ্দিন শামীম। তিনি ২ লাখ ৭২৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী এইচ এম ইরফান। তিনি পেয়েছেন ৩ হাজার ৭২১ ভোট।

কুমিল্লা-৯: নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. তাজুল ইসলাম জয়ী হয়েছেন । তিনি ২ লাখ ৩৩ হাজার ৯৪৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ার প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আবু বকর ছিদ্দিক। তিনি পেয়েছেন ৮ হাজার ২৬০ ভোট।

কুমিল্লা-১০: জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি ২ লাখ ৩২ হাজার ৬৯৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী জোনাকী হুমায়ুন পেয়েছেন ৮ হাজার ৫৪৭ ভোট।

কুমিল্লা-১১: জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. মুজিবুল হক। তিনি ১ লাখ ৮১ হাজার ৬৭৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফুলকপি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মিজানুর রহমান। তিনি পেয়েছেন ২২ হাজার ৭০০ ভোট।

চাঁদপুর-১: সেলিম মাহমুদ জয়ী, তিনি নৌকার প্রার্থী।

চাঁদপুর-২: আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসাইন চৌধুরী মায়া এবারও জয়ী হলেন।

চাঁদপুর-৩: শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনিকেও হতাশ হতে হয়নি। নৌকা নিয়ে আরও একবার জয়ে মুখ দেখলেন।

চাঁদপুর-৪: জয়ী হলেন আওয়ামী লীগের মুহম্মদ শফিকুর রহমান।

চাঁদপুর-৫: নৌকার প্রার্থী রফিকুল ইসলাম জয় পেয়েছেন।

ফেনী১: জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম। তিনি ১ লাখ ৮২ হাজার ৭৬০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী শাহরিয়ার ইকবাল। তিনি পেয়েছেন ৪ হাজার ১৯৫ ভোট।

ফেনী-২: নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নিজাম উদ্দিন হাজারী জয় পেয়েছেন। তিনি ২ লাখ ৩৬ হাজার ৫৯৮ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের প্রার্থী আনোয়ারুল করিম ফারুক। তিনি পেয়েছেন ৪ হাজার ৪৮ ভোট।

ফেনী-৩: দ্বিতীয়বারের মতো জয়ী হয়েছেন লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী লে. জে. (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী। তিনি ১ লাখ ৪৭ হাজার ৭৬০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা রহিম উল্লাহ। তিনি পেয়েছেন ৯ হাজার ৬২৬ ভোট।

নোয়াখালী-১: এইচ এম ইব্রাহিম জিতেছেন, তিনি আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী।

নোয়াখালী-২: নৌকার প্রার্থী মোরশেদ আলম নির্বাচিত।

নোয়াখালী-৩: আওয়ামী লীগ মনোনীত মো. মামুনুর রশীদ কিরন জয় পেয়েছেন।

নোয়াখালী-৪: মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরী বিজয়ী হয়েছেন, তিনি নৌকা নিয়ে লড়েন।

নোয়াখালী-৫: নৌকার প্রার্থী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এক লাখ ৮১ হাজার ২৭৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন। এ আসনে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জাতীয় পার্টির প্রার্থী খাজা তানভীর আহমেদ (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৯ হাজার ৭০২ ভোট।

নোয়াখালী-৬: আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ আলী বিজয়ী হয়েছেন।

লক্ষ্মীপুর-১: নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আনোয়ার হোসেন খান জয়ী হয়েছেন। তিনি ২৭ হাজার ৩৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী হাবিবুর রহমান পবন পেয়েছেন ১২ হাজার ৪০৩ ভোট।

লক্ষ্মীপুর-২: আওয়ামী লীগের নুর উদ্দিন চৌধুরী নির্বাচিত হয়েছেন।

লক্ষ্মীপুর-৩: জয় পেয়েছেন মোহাম্মদ গোলাম ফারুক, তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থী।

লক্ষ্মীপুর-৪: জয়ী হয়েছেন ঈগল প্রতীকের প্রার্থী মো. আব্দুল্লাহ। তিনি ৪৬ হাজার ৩৭২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোশারফ হোসেন পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৮১০ ভোট।

চট্টগ্রাম-১: বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মাহবুব উর রহমান রুহেল। তিনি পেয়েছেন ৮৯ হাজার ৬৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী গিয়াস উদ্দিন পেয়েছেন ৫২ হাজার ৯৯৫ ভোট।

চট্টগ্রাম-২: খাদিজাতুল আনোয়ার সনি নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৩৭০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী হোসাইন মোহাম্মদ আবু তৈয়ব তরমুজ প্রতীকে পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৫৮৭ ভোট।

চট্টগ্রাম-৩: ৫৪ হাজার ৭৫৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মাহফুজুর রহমান মিতা। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. জামাল উদ্দিন পেয়েছেন ২৮ হাজার ৭০ ভোট। 

চট্টগ্রাম-৪: এক লাখ ৪২ হাজার ৭০৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এস এম আল মামুন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী দিদারুল কবির পেয়েছেন ৪ হাজার ৮৮০ ভোট।

চট্টগ্রাম-৫: ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ লাঙ্গল প্রতীকে ৫০ হাজার ৯৭৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ শাহজাহান চৌধুরী কেটলি প্রতীকে পেয়েছেন ৩৬২৫১ ভোট।

চট্টগ্রাম-৬: দুই লাখ ২১ হাজার ৫৭২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিউল আজম পেয়েছেন ৩ হাজার ১৫৯ ভোট।

চট্টগ্রাম-৭: আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ১ লাখ ৯৮ হাজার ৯৭৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মোমবাতি প্রতীকের প্রার্থী পেয়েছেন ৯ হাজার ৩০১ ভোট।

চট্টগ্রাম-৮:  ৩৩ হাজার ৫৩৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন কেটলি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক সিডিএ চেয়ারম্যান ও মহানগর আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ আবদুচ ছালাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফুলকপি প্রতীকের প্রার্থী চসিকের সাবেক কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগ নেতা বিজয় কুমার চৌধুরী পেয়েছেন ২৬ হাজার ৫৭০ ভোট। 

চট্টগ্রাম-৯: নৌকার প্রার্থী শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী ১ লাখ ৩০ হাজার ৯৯৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের ব্যারিস্টার সানজিদ রশিদ চৌধুরী পেয়েছেন ১ হাজার ৯৮২ ভোট।

চট্টগ্রাম ১০: মহিউদ্দিন বাচ্চু নৌকা প্রতীকে ৫৯ হাজার ২৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফুলকপি প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ মনজুর আলম পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৫৩৫ ভোট।

চট্টগ্রাম-১১: ৫১ হাজার ৪৯৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী এম এ লতিফ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কেটলি প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী চসিকের কাউন্সিলর জিয়াউল হক সুমন পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৫২৫ ভোট।

চট্টগ্রাম-১২: এক লাখ ২০ হাজার ৩১৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সামশুল হক চৌধুরী পেয়েছেন ৩৫ হাজার ২৪০ ভোট। 

চট্টগ্রাম-১২: এক লাখ ৮৭ হাজার ১২৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোমবাতি প্রতীকের প্রার্থী আবুল হোসাইন পেয়েছেন ৫ হাজার ১৪১ ভোট। 

চট্টগ্রাম-১৪: ৭১ হাজার ১২৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী নজরুল ইসলাম চৌধুরী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী চন্দনাইশের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৮৮৪ ভোট। 

চট্টগ্রাম-১৫: স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মোতালেব ঈগল প্রতীকে ৮৫ হাজার ৬২৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৩৯ হাজার ২৫২ ভোট। এর মাধ্যমে এবার আসনটি হাতছাড়া হলো নৌকার।

চট্টগ্রাম-১৬: ৫৭ হাজার ৪৯৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শিল্পপতি মুজিবুর রহমান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের প্রার্থী ও আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল্লাহ কবির লিটন পেয়েছেন ৩২ হাজার ২২০ ভোট।

কক্সবাজার-১: কল্যাণ পার্টির হাতঘড়ি প্রতীকের প্রার্থী মেজর জেনারেল (অব:) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম (বীর প্রতীক) ৮১ হাজার ৯৫৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য জাফর আলম পেয়েছেন ৫২ হাজার ৮৯৬ ভোট।

কক্সবাজার-২: নৌকা প্রতীক নিয়ে তৃতীয়বারের মতো নির্বাচিত হয়ে হ্যাটট্রিক করেছেন আশেক উল্লাহ রফিক। তিনি ৯৭ হাজার ৩৯৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নোঙর প্রতীকের মো. শরীফ বাদশা পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৪৯৬ ভোট।

কক্সবাজার-৩: নৌকার প্রার্থী সাইমুম সরওয়ার কমল ১ লাখ ৬৭ হাজার ২৯ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তিনিও তৃতীয়বারের মতো নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের ব্যারিস্টার মিজান সাঈদ পেয়েছেন ২১ হাজার ৯৪৬ ভোট পেয়েছেন।

কক্সবাজার-৪: নৌকা প্রতীক নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো শাহীন আক্তার ১ লাখ ২৫ হাজার ৭২৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী নুরুল বশর পেয়েছেন ২৯ হাজার ৯২৯ ভোট।

খাগড়াছড়ি: বেসরকারি ফলাফলে হ্যাটট্রিক জয় পেয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা। তিনি ২ লাখ ২০ হাজার ৮১৬ ভোট পেয়ে জয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মনোনীত লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মিথিলা রোয়াজা। তিনি পেয়েছেন ১০ হাজার ৯’শ ৩৮ ভোট।

রাঙ্গামাটি: নৌকা প্রতীকের প্রার্থী দীপংকর তালুকদার জয়ী হয়েছেন। তিনি ২ লাখ ৭১ হাজার ৩৭৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাংস্কৃতিক জোটের ছড়ি প্রতীকের প্রার্থী অমর কুমার দে। তিনি পেয়েছেন ৪ হাজার ৯৬৫ ভোট। তৃণমূল বিএনপির সোনালী আঁশ প্রতীকের প্রার্থী মিজানুর রহমান পেয়েছেন ২ হাজার ৬৯৩ ভোট।

বান্দরবান: নৌকা প্রতীকের প্রার্থী বীর বাহাদুর উশৈ শিং বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ৭২ হাজার ২৪০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের এ টি এম শহীদুল ইসলাম পেয়েছেন ১০ হাজার ৪৩ ভোট।


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply