সীমান্ত এলাকায় অস্ত্র-গ্রেনেড কুড়িয়ে পাচ্ছেন স্থানীয়রা

|

মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী ও সশস্ত্র বিদ্রোহীদের মধ্যে চলছে তুমুল সংঘর্ষ। এদিকে মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে দেশটির বর্ডার গার্ড পুলিশ। চলমান এই সংঘর্ষে বাংলাদেশ সীমান্তের ঘুমধুম অংশে পড়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে নানা অস্ত্র ও যুদ্ধের সরঞ্জাম। আর এসব কুড়িয়ে আনছেন স্থানীয়রা।

যুদ্ধের এসব সরঞ্জাম কুড়িয়ে আনার এমন একটি ভিডিও এসেছে যমুনা টেলিভিশনের হাতে। ভিডিওতে দেখা যায়, কয়েকজন লোক সীমান্তের পাশের খোলা মাঠ থেকে একটি রাইফেল এবং বেশ কয়েক রাউন্ড গুলিভর্তি ব্যাগ কুড়িতে নিয়ে আসছেন। তাদের পাওয়া আরও একটি ছোট ব্যাগে দুইটি গ্রেনেডও ছিল। তবে এই অস্ত্রগুলো কাদের, তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

ভিডিওতে দেখা যায় উদ্ধারকৃত অস্ত্র ও গুলি নেড়েচেড়েও দেখছেন তারা। সেখানে অস্ত্র কুড়িয়ে পাওয়ার বিষয়টি স্থানীয় চেয়ারম্যান ও বিজিবিকে জানানোর কথাও বলছিলেন তারা।

এদিকে, মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) আরও ১১৪ জন সদস্য বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। এ নিয়ে এখন পর্যন্ত আশ্রয় নিয়েছে ২২৯ জন বিজিপি সদস্য। নতুন করে আসা সদস্যদের নিরস্ত্র করে বান্দরবানের থাইংখালি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্রে রাখা হয়েছে। তাদেরকে পরবর্তীতে ঘুমধুম সীমান্ত এলাকায় আশ্রয় নেয়া অন্য বিজিপি সদস্যদের কাছে নেয়া হতে পারে বলে জানা গেছে।

/এএস


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply