যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় চলমান পরিস্থিতির ফায়দা যাতে কেউ নিতে না পারে সেজন্য গঠন করা হয়েছে বিশেষ ফোর্স। ইসরায়েলি আগ্রাসনের অন্যতম টার্গেট গাজার পুলিশ। আর তাই নিরাপত্তা বাহিনীর সব সদস্যই এখন আত্মগোপনে। এমন অবস্থায়, যুদ্ধের মধ্যে যাতে অরাজকতা তৈরি না হয় তা নিশ্চিতে কাজ করছে এই বিশেষ বাহিনী। এছাড়া, সামান্য যে কয়েকটি দোকান খোলা রয়েছে সেগুলোতেও যেনো পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকে সেদিকেও খেয়াল রাখছে এই ফোর্স।
হামাস নিয়ন্ত্রিত প্রশাসনের সব পুলিশ সদস্যই এখন আত্মগোপনে। যুদ্ধের ফায়দা নিয়ে কেউ যেন অরাজকতা চালাতে না পারে সেজন্য মাঠে নামানো হয়েছে এই বিশেষ টাস্কফোর্স, যার সদস্যরা সাধারণ ফিলিস্তিনি। হামাসসহ ফিলিস্তিনিদের অন্যান্য সংঙ্গঠনের উদ্যোগে এই ফোর্স গঠন করা হয়েছে।
পিপলস প্রোটেকশন কমিটি নামের বিশেষ এই ফোর্সের সদস্যদের আরও একটি কাজ উপত্যকার দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখা। দুর্ভিক্ষের কবলে পড়া গাজায় খোলা রয়েছে অল্প কয়েকটি দোকান। তবে বেধে দেয়া হয়েছে দাম। আর কেউ যেন বাড়তি মূল্য নিতে না পারে তাও রাখা হয়েছে পর্যবেক্ষণে।
উল্লেখ্য, এই বিশেষ বাহিনীতে নিয়োজিত অনেকে বলেছেন, তাদেরও হামাসের সদস্য ভাবছে ইসরায়েল। আর তাই যেকোনো সময় আক্রমণের শিকার হতে পারেন তারা।
/এমএইচআর
Leave a reply