আলোচনার বিষয়বস্তুর বিচারে বিপরীতমুখী অবস্থানে দাঁড়িয়েই আজ সংলাপে বসছে সরকার ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। বিশ্লেষকরা বলছেন, বিষয়বস্তু যা-ই হোক, এবারের সংলাপ অনেকের কাছেই একটা চমক। সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে আলোচনার বিকল্প নেই বলে মনে করেন তারা।
সরকারের মেয়াদ ৫ বছর পূর্ণ হওয়ার পথে। আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছে সংসদের শেষ অধিবেশনের। সপ্তাহ খানেকের মধ্যে ভোটের তফসিল ঘোষণার তোড়জোড় চলছে ইসিতে।
এমন পরিস্থিতে সন্ধ্যায় গণভবনে বিএনপির আধিপত্য থাকা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সাথে সংলাপে বসছেন ক্ষমতাসীনরা। শেখ হাসিনা সরকারের অধীনে দ্বিতীয়বার জাতীয় নির্বাচনের আগে হঠাৎ আয়োজিত সংলাপকে চমক বলছেন বিশ্লেষকরা।
ঐক্যফ্রন্টের ৭ দফার প্রথমেই আছে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তি আর নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি। অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, সংলাপ হবে সংবিধানের মধ্যে থাকা বিষয়গুলো নিয়ে।
সংলাপ হবে আরও কয়েকটি জোট ও দলের সাথে। সংবাদপত্রগুলোও গুরুত্ব দিয়ে ছাপছে সেসব খবর; সংশয় প্রকাশ করা হচ্ছে সফলতা নিয়ে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও বিস্তর আলোচনা হচ্ছে। আশাবাদী কথাবার্তাও বলছেন কেউ কেউ।
Leave a reply