যারা চাঁদাবাজিতে জড়িত, তাদেরকেই দেয়া হয় ঈদযাত্রায় সড়কে চাঁদাবাজি বন্ধের দ্বায়িত্ব৷ আর লক্কড়-ঝক্কড় বাস চালাতে যারা পৃষ্ঠপোষকতা করেন, তাদের দেয়া হয় ফিটনেসবিহীন বাস চলাচল বন্ধের দ্বায়িত্ব— এমন অভিযোগ করেছেন বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী।
সোমবার (১০ জুন) সকালে ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এক আলোচনা সভায় এ অভিযোগ করে যাত্রী কল্যাণ সমিতি। ঈদে ঘরমূখী যাত্রীদের হয়রানি, ভাড়া নৈরাজ্য ও সড়ক দুর্ঘটনা কমাতে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
যাত্রী কল্যাণ সমিতি আরও অভিযোগ করে, ৯০ শতাংশের বেশি যাত্রীকে প্রতি ঈদে বাড়ি ফিরতে হয় দুই থেকে তিনগুণ বেশি ভাড়া দিয়ে৷ এসব বন্ধে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) কোনো উদ্যোগ নেই৷
আলোচনায় অংশ নেয়া বক্তারা বলেন, হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে সড়ক অবকাটামো উন্নত করলেও পরিবহনে বিশৃঙ্খলা ও সড়ক দুর্ঘটনায় এই উন্নয়ন প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে।
/এমএন
Leave a reply