সম্প্রতি শেষ হওয়া বিশ্বকাপে দারুণ পারফরম্যান্স করেছেন টাইগার লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন। বাংলাদেশের পক্ষে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের এক আসরে সর্বোচ্চ উইকেট নেয়ার রেকর্ডও গড়েছেন এই স্পিনার। বিশ্বকাপ ব্যস্ততার পর জীবনের ইনিংসের ব্যস্ততা রিশাদের সামনে। বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন এই তরুণ স্পিনার।
যদিও একবছর আগেই বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন রিশাদ। বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) হয় বিবাহের আনুষ্ঠানিকতা। নীলফামারী সদরের ইটাখোলা ইউনিয়নের কান্দুরার মোড় এলাকার ইলিয়াছ প্রামানিক জুয়েল ও বিউটি দম্পতির তৃতীয় কন্যা সিদরাতুল মুনতাহা মুক্তার সাথে গাঁটছড়া বেঁধেছেন রিশাদ। এদিন বিকেলে কন্যার বাবার বাড়িতে পারিবারিক আয়োজনে বিবাহের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হয়। আর রিশাদও আসেন বর সেজে। তবে ধর্মীয় অনুশাসনের কারণে নববধূকে ক্যামেরার সামনে কিংবা প্রকাশ্যে আনা হয়নি।
রিশাদ হোসেনের বাড়িও নীলফামারীতে। জেলা সদরের টুপামারী ইউনিয়নের নিজপাড়া গ্রামে তার বাড়ি। তিনি নুর আলমের একমাত্র পুত্র। বিবাহ অনুষ্ঠানে দুই পরিবারের সদস্য ও আত্মীয়-স্বজন ছাড়া আর কেউই ছিলেন না।
নতুন জীবনের জন্য সকলের দোয়া চেয়েছেন রিশাদ হোসেন। তিনি বলেন, আমাদের আরও একবছর আগেই পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়েছে। তবে এখন আনুষ্ঠানিকতা হয়েছে।
রিশাদের বাবা নুর আলমও দোয়া চেয়েছেন। তিনি বলেন, রিশাদ যেন, সারাবিশ্বে বাংলাদেশের জন্য সুনাম বয়ে আনতে পারে সেজন্য সবার দোয়া চাই। এ সময় ছেলের সুখ কামনা করে সবার দোয়াও চান তিনি। রিশাদের শ্বশুর ইলিয়াছ প্রামানিক জুয়েলও দেশবাসীর কাছে দোয়া প্রার্থনা করেছেন।
/এনকে
Leave a reply