জাহাজ জব্দ ও নাবিক আটকের ঘটনায় অবশেষে দেশের একাংশে মার্শাল ল’ জারি করলো ইউক্রেন। সোমবার পার্লামেন্টের ভোটাভুটিতে চূড়ান্ত হয় এ সিদ্ধান্ত।
প্রেসিডেন্ট পেত্রো পোরোশেঙ্কোর তোলা প্রস্তাবে সমর্থন জানান ২৭৬ আইনপ্রণেতা; বিপক্ষে ভোট দেন ৩০ জন। সামরিক আইনটি ২৮ নভেম্বর থেকে একমাসের জন্য কার্যকর হবে। এর আওতায় থাকবে, রাশিয়ার সীমান্ত সংলগ্ন পাঁচটি, কৃষ্ণ ও আজভ সাগর সংশ্লিষ্ট তিনটি এবং মলদোভা সীমানার দুটি এলাকা। এই সংকটের কারণে আসন্ন নির্বাচন পেছাতে পারে- এমন আশঙ্কা অনেক আইনপ্রণেতার।
২০১৯ সালের ৩১ মার্চ দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচন।
এদিকে, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়ার আগ্রাসী আচরণের সমালোচনা করেন বিশ্ব নেতারা। সমঝোতার মাধ্যমে উভয়পক্ষকে সংকট সমাধানের আহ্বান জানানো হয়। রোববার জলসীমা লঙ্ঘনের অভিযোগে কিয়েভের তিনটি জাহাজ জব্দের পাশাপাশি ২৩ নাবিককে আটক করে মস্কো।
Leave a reply