৫৩ বছর পর আবার চালু হলো খুলনা-কলকাতা ট্রেন সার্ভিস। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং দিল্লিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই ট্রেনের উদ্বোধন করেন।
এছাড়াও মেঘনা নদীর উপর দ্বিতীয় ভৈরব ও তিতাস নদীর উপর দ্বিতীয় তিতাস রেলসেতুরও উদ্বোধন করেন দুই প্রধানমন্ত্রী। উদ্বোধন করা হয় ঢাকা-কলকাতা ইমিগ্রেশন স্টেশনও। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ এবং পশ্চিমবঙ্গের মূখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী ভিডিও কনফারেন্সে যোগ দেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসময় ভারতের জনগণকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এ অঞ্চলের অন্য দেশগুলোর জন্য উদাহরণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তিনি ভারতের সঙ্গে পুরনো রেললাইনগুলো আবারও চালুর আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
অন্যদিকে মোদি বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে আরও ভূমিকা রাখতে চায় ভারত।
কাস্টমস ইমিগ্রেশন স্টেশনের ফলে ঢাকা থেকে ছেড়ে যাওয়ার আগেই বাংলাদেশ অংশের ইমিগ্রেশন সম্পন্ন হবে। আর গন্তব্যে পৌঁছানোর পর কলকাতায় হবে সে দেশের ইমিগ্রেশন। ফলে ঢাকা-কলকাতা যাত্রায় সময় প্রায় ৩ ঘন্টা কমে আসবে। এদিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে দ্বিতীয় ভৈরব ও তিতাস সেতু চালু হলে যাত্রাপথে প্রায় ১৫ মিনিট সময় কমে আসবে।
Leave a reply