খুলনা জিআরপি থানার মধ্যে এক নারীকে গণধর্ষণের ঘটনায় ওই থানার ওসি উসমান গণি পাঠান ও এক এসআইসহ অজ্ঞাত আরো তিন পুলিশ সদস্যকে আসামি করে হেফাজতে নির্যাতন ও মৃত্যু নিবারণ আইনে মামলা হয়েছে। আদালতের নির্দেশে ওই নারী বাদি হয়ে শুক্রবার রাতে জিআরপি থানায় মামলা করেন।
কুষ্টিয়া রেলওয়ে সার্কের এএসপি ফিরোজ আহমেদ জানান, নির্যাতিত নারীর স্বীকারোক্তি অনুযায়ী খুলনার জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম আদালত-৩ এর বিচারকের নির্দেশে মামলা দায়ের হয়েছে।
তিনি জানান, আদালত থেকে যে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে সেই অনুযায়ী কাজ হবে। এর আগে গত বুধবার রেলওয়ে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে জিআরপি থানার ওসি উসমান গণি, এস আই নাজমুল হককে পাকশী রেলওয়ে পুলিশে ক্লোজড করা হয়।
এদিকে বৃহস্পতিবার রেলওয়ে পুলিশ থেকে গঠিত চার সদস্যের তদন্ত দল ও পাকশি রেলওয়ে জেলা পুলিশ সুপারের গঠিত তিন সদস্যের তদন্ত দল কারা ফটকে নির্যাতিত নারীর বক্তব্য নিয়েছে।
গত ২ আগস্ট রাতে জিআরপি থানার মধ্যে ওসিসহ পাঁচ পুলিশ সদস্য গণধর্ষণ ও মারধর করে বলে ওই নারী আদালতে অভিযোগ করেন।
Leave a reply