শেরপুরে মাদ্রাসার চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থীকে অস্ত্রের মুখে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ধর্ষণে সহায়তার অভিযোগে মৌসুমি আক্তার নামে এক মহিলাকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও ভিকটিমের পরিবার জানায়, শহরের গৃদানারায়ণ পুরের ভাড়া বাসায় ব্যবসায়ী সোহানুর রহমানের সাথে সাবলেট থাকেন দুই সন্তানের জননী মৃত সুজন মিয়ার স্ত্রী মাহমুদা আক্তার। তিনি স্থানীয় একটি নার্সিং হোমে চাকরি করেন।
গত ১৮ আগস্ট দুপুরে একলা থাকার সুযোগে সোহানের ব্যবসায়িক পার্টনার পলাশ পোদ্দার মৌসুমির সহায়তায় অস্ত্রের মুখে মেয়েটিকে ধর্ষণ করে। ভয়ে মেয়েটি ঘটনাটি কাউকে না জানালেও পরদিন পলাশ ১৯ আগস্ট আবারও মেয়েটিকে ধর্ষণের অভিপ্রায়ে ঘরে প্রবেশ করে। তখন মেয়েটি দৌড়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে চিৎকার দিলে পলাশ মৌসুমির সহায়তায় পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় আজ ২০ আগস্ট মেয়েটির মা বাদী হয়ে সদর থানায় ধর্ষণ মামলা করলে পুলিশ মৌসুমিকে গ্রেফতার করে। ভিকটিম মেয়েটিকে ডাক্তারি পরিক্ষার জন্য হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
Leave a reply